Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the login-customizer domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/u419551674/domains/puberkalom.in/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয় | Puber Kalom
১৬ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, মঙ্গলবার
  • / 36

পুবের কলম,দ্বীন দুনিয়া ডেস্ক: জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়। 

 

১) কারও নাম খারাপ করে ডাকা/নাম ব্যঙ্গ করা।

২) খারাপ ঠাট্টা বা বিদ্রূপ করা।

৩) অশ্লীল ও খারাপ কথা বলা।

৪) কাউকে গালি দেওয়া।

৫) কারও নিন্দা করা।

৬) অপবাদ দেয়া।

৭) চোগলখুরী করা।

৮) বিনা প্রয়োজনে গোপনীয়তা ফাঁস করে দেওয়া।

৯) মোনাফিকী করা ও দুই মুখে (দ্বিমুখী) কথা বলা।

১০) বেহুদা ও অতিরিক্ত কথা বলা।

১১) বাতিল ও হারাম জিনিস নিয়ে আলোচনা করে আনন্দ লাভ করা।

১২) কারও গীবত করা।

১৩) খারাপ উপনামে ডাকা।

১৪) কাউকে অভিশাপ দেওয়া।

১৫) কাউকে সামনা-সামনি বা সম্মুখে প্রশংসা করা।

১৬) মিথ্যা স্বপ্ন বলা।

১৭) অনর্থক চিৎকার বা চেঁচামিচি করা।

১৮) জিহ্বা দিয়ে হারাম বস্তুর স্বাদ নেওয়া, গ্রহণ করা বা খাওয়া।

১৯) জিহ্বা দিয়ে খারাপ অর্থে কাউকে কোনও ভঙ্গি করা বা দেখানো।

নিম্নোক্ত হাদিসটি আমাদের সবসময় সামনে রাখা উচিত : হযরত সাহাল ইবনে সায়াদ রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন , ‘যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী অঙ্গ (জিহ্বা) এবং দুই উরুর মধ্যবর্তী অঙ্গ (লজ্জাস্থান) হেফাজতের নিশ্চয়তা দেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের নিশ্চয়তা দেব।’ (বুখারী : ৬৪৭৪)

মহান আল্লাহ্তায়ালা আমাদেরকে মুখ তথা জিহ্বা হেফাজত করার তাওফিক দান করুন। আমিন!

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়

আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, মঙ্গলবার

পুবের কলম,দ্বীন দুনিয়া ডেস্ক: জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়। 

 

১) কারও নাম খারাপ করে ডাকা/নাম ব্যঙ্গ করা।

২) খারাপ ঠাট্টা বা বিদ্রূপ করা।

৩) অশ্লীল ও খারাপ কথা বলা।

৪) কাউকে গালি দেওয়া।

৫) কারও নিন্দা করা।

৬) অপবাদ দেয়া।

৭) চোগলখুরী করা।

৮) বিনা প্রয়োজনে গোপনীয়তা ফাঁস করে দেওয়া।

৯) মোনাফিকী করা ও দুই মুখে (দ্বিমুখী) কথা বলা।

১০) বেহুদা ও অতিরিক্ত কথা বলা।

১১) বাতিল ও হারাম জিনিস নিয়ে আলোচনা করে আনন্দ লাভ করা।

১২) কারও গীবত করা।

১৩) খারাপ উপনামে ডাকা।

১৪) কাউকে অভিশাপ দেওয়া।

১৫) কাউকে সামনা-সামনি বা সম্মুখে প্রশংসা করা।

১৬) মিথ্যা স্বপ্ন বলা।

১৭) অনর্থক চিৎকার বা চেঁচামিচি করা।

১৮) জিহ্বা দিয়ে হারাম বস্তুর স্বাদ নেওয়া, গ্রহণ করা বা খাওয়া।

১৯) জিহ্বা দিয়ে খারাপ অর্থে কাউকে কোনও ভঙ্গি করা বা দেখানো।

নিম্নোক্ত হাদিসটি আমাদের সবসময় সামনে রাখা উচিত : হযরত সাহাল ইবনে সায়াদ রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন , ‘যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী অঙ্গ (জিহ্বা) এবং দুই উরুর মধ্যবর্তী অঙ্গ (লজ্জাস্থান) হেফাজতের নিশ্চয়তা দেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের নিশ্চয়তা দেব।’ (বুখারী : ৬৪৭৪)

মহান আল্লাহ্তায়ালা আমাদেরকে মুখ তথা জিহ্বা হেফাজত করার তাওফিক দান করুন। আমিন!