২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইয়েমেনে নৌকা ডুবে ৭ শিশুসহ ২১ জনের মৃত্যু

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৮ মার্চ ২০২৩, বুধবার
  • / 7

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ইয়েমেনের উত্তর-পশ্চিম উপকূলে লোহিত সাগরে নৌকা ডুবে ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে অধিকাংশ মহিলা ও শিশু। নৌকাটিতে মোট ২৭ জন যাত্রী ছিল। মঙ্গলবার স্থানীয় একজন কর্মকর্তা এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ঘটনাপ্রসঙ্গে জেলা পরিষদের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বিকেলে বন্দর নগরী হোদেইদাহ’র উত্তরাঞ্চলের আলুহেয়াহ জেলার উপকূলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, যাত্রীরা এক আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আলুহেয়াহ থেকে লোহিত সাগরের বৃহত্তম ইয়েমেনি দ্বীপ কামারান দ্বীপে যাচ্ছিল। তারা সকলেই স্থানীয় গ্রামবাসী। তিনি আরো জানান, নিহতদের মধ্যে ১২ জন মহিলা, ৭ শিশু ও ২ জন পুরুষ রয়েছে। এ দুর্ঘটনায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া ৬ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হোদেইদাহ শহরের আল-থাওরা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

ঝড়ো হাওয়ার কারণে নৌকা ডুবির ঘটতে পারে বলে জানা গেছে। ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে কামরান দ্বীপ ও হোদেইদাহ বন্দর হুতি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইয়েমেনে নৌকা ডুবে ৭ শিশুসহ ২১ জনের মৃত্যু

আপডেট : ৮ মার্চ ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ইয়েমেনের উত্তর-পশ্চিম উপকূলে লোহিত সাগরে নৌকা ডুবে ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে অধিকাংশ মহিলা ও শিশু। নৌকাটিতে মোট ২৭ জন যাত্রী ছিল। মঙ্গলবার স্থানীয় একজন কর্মকর্তা এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ঘটনাপ্রসঙ্গে জেলা পরিষদের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বিকেলে বন্দর নগরী হোদেইদাহ’র উত্তরাঞ্চলের আলুহেয়াহ জেলার উপকূলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, যাত্রীরা এক আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আলুহেয়াহ থেকে লোহিত সাগরের বৃহত্তম ইয়েমেনি দ্বীপ কামারান দ্বীপে যাচ্ছিল। তারা সকলেই স্থানীয় গ্রামবাসী। তিনি আরো জানান, নিহতদের মধ্যে ১২ জন মহিলা, ৭ শিশু ও ২ জন পুরুষ রয়েছে। এ দুর্ঘটনায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া ৬ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হোদেইদাহ শহরের আল-থাওরা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

ঝড়ো হাওয়ার কারণে নৌকা ডুবির ঘটতে পারে বলে জানা গেছে। ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে কামরান দ্বীপ ও হোদেইদাহ বন্দর হুতি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে।