BREAKING:
রাজ্যসভায় পেশ ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত জেপিসি রিপোর্ট ভোটের আগে ঘর গোছাতে রাজ্য সম্মেলন ঘোষণা তৃণমূলের, প্রধানবক্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাকিস্তানে জেলবন্দি ইমরান খানের নামে স্টেডিয়াম টানেল ধ্বস: উদ্ধারকাজে ব্যর্থ এনডিআরএফ, তেলেঙ্গানার সুড়ঙ্গে এখনও আটকে ৮ শ্রমিক শহরে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য অব্যাহত, ঢাকুরিয়ার প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার গলা থেকে হার ছিনতাই ভুয়ো ভোটারে কড়া রাজ্য, ভোটার তালিকা সংশোধনে বাড়তি নজরদারির নির্দেশ নবান্নের শৈশব থেকেই শেখানো হবে আরবি ভাষা মেঘালয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর মাহবুবুল হককে গ্রেফতার করল হিমন্তের পুলিশ ভারত-পাক চ্যাম্পিয়েন্স ট্রফির ‘LIVE’ খবর ‘শাট আপ মোদি’তে মুখরিত হবে সংসদ, নয়া স্লোগান তোলার ডাক রাজার ভারত-পাক মহারণ: মুখোমুখি দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী

বাংলাদেশের জেলে আটক ৮৪ মৎস্যজীবী, উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

রিপোর্টার:
  • শেষ আপডেট: মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪

পুবের কলম প্রতিবেদক: বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যাওয়ার পর আন্তর্জাতিক জলসীমান অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়া ট্রলার সহ রাজ্যের মৎস্যজীবীদের আটক করেছে বাংলাদেশ সরকার। প্রতিবেশী দেশে আটক বাংলার মৎস্যজীবীদের জন্য উদ্যেগ প্রকাশ করলেন রাজ্যের মুখমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার নবান্নে এক সাংবাদিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী জানান, দুটো ট্রলার বাংলাদেশের দিকে চলে গিয়েছিল। তাতে ৩৬ জন মৎস্যজীবী ছিলেন। তাঁদের আটক করে বাংলাদেশের জেলে রাখা হয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  আক্ষেপ করে বলেন, “তাঁরা জেনে গিয়েছেন, নাকি না জেনে গিয়েছেন, সেটা জানি না। এত কিছু জানার পরেও আবার তিনটে ট্রলার গিয়েছে।” সেই ট্রলারে ৪৮ জন ছিলেন। তাঁরাও বর্তমানে বাংলাদেশের জেলে আছেন।

যদিও রাজ্যের মৎস্যজীবীদের নিজ দেশে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পূর্ণ সহযোগিতা পাবেন বলেই আশাবাদী মুখ্যমন্ত্রী। দিন কয়েক আগে বাংলাদেশের ট্রলার বাংলায় ডুবে গিয়েছিল। ট্রলারের সমস্ত মৎস্যজীবীদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

মমতা জানান, “তাঁদের কাছে নথিপত্রও ছিল না। আমাদের যাঁরা গিয়েছেন তাঁদের‌আধার কার্ড রয়েছে।”

Read more: ওয়াকফ: বৈঠকে তীব্র বাগযুদ্ধ বোতল ভেঙে রক্তাক্ত কল্যাণ, পরে সাসপেন্ড

এদিন সাংবাদিক বৈঠক থেকেই বাংলাদেশ নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী।  তিনি বলেন, “বাংলাদেশ আমাদের বন্ধু দেশ। সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান রয়েছে। এক‌ই ভাষায় কথা বলি। রাজনীতিতে কখনও কখনও চেহারা বদলায়। আমি আশা করি, দুই দেশের সম্পর্ক আবার ভালো হয়ে যাবে। সীমান্তবর্তী দেশগুলো যদি একে অপরের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রেখে চলে তাহলে সবার‌ই ভালো।”

এই সংক্রান্ত আরও খবর
Copyright © 2025 Puber Kalom All rights reserved.
Developed By eTech Builder