২১ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইচ্ছেশক্তি আর মনের জেদকে সম্বল করে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক জয় ৭৯ বছর বয়সী বৃদ্ধার

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৭ জুন ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 6

সফিকুল ইসলাম (দুলাল ),কালনা : সাফল্য অর্জনে বয়স যে কোনও বাধা নয় ফের একবার তা চাক্ষুষ প্রমাণ করলেন কালনার অনিমা তালুকদার। শুধুমাত্র ইচ্ছেশক্তি আর মনের জেদকে সম্বল করে আশি ছুঁই ছুঁই এই বৃদ্ধা অংশ নেন আন্তর্জাতিক দৌড় ও হাঁটা প্রতিযোগিতায়। হাতে নাতে মেলে সাফল্যে। মাষ্টার্স ট্র্যাক এন্ড ফিল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় তিনটি ইভেন্টে তিনি সফলতা লাভ করেন। এর মধ্যে হাঁটাতে অংশ নিয়ে জোড়া স্বর্ণপদক ছিনিয়ে নেয়।

ইচ্ছেশক্তি আর মনের জেদকে সম্বল করে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক জয় ৭৯ বছর বয়সী বৃদ্ধার

 

অন্য দুটি ইভেন্ট ২০০ মিটার দৌড় ও শট পাটেও তিনি পদক লাভ করেন। কালনার কৃষ্ণদেবপুর নিবাসী অনিমাদেবী পেশায় শিক্ষিকা ছিলেন।
তাঁর কন্যা অসীমা তালুকদার জানিয়েছেন, চা্কুরিজীবন থেকে অবসর গ্রহণ করলেও হাঁটাহাঁটি করা ছিল তাঁর নিত্য দিনের রুটিন। অত্যন্ত স্বাস্থ্য সচেতন অনিমা দেবীর নিয়মিত হাঁটাহাঁটির অভ্যাস অবশেষে আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্তিতে সহায়ক হয়।
পাশাপাশি জানা গেছে অনিমাদেবী সমাজ সেবায় নিয়মিত অংশ নেন। তাঁর চিকিৎসক ছেলে অরুণাংশু তালুকদার বর্তমানে কলকাতা মেডিকেল কলেজে কর্মরত। তিনি বলেন, মায়ের এই সাফল্য বয়স্ক মানুষদের চিকিৎসায় যথেষ্ট অনুপ্রেরণা যোগাবে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইচ্ছেশক্তি আর মনের জেদকে সম্বল করে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক জয় ৭৯ বছর বয়সী বৃদ্ধার

আপডেট : ৭ জুন ২০২২, মঙ্গলবার

সফিকুল ইসলাম (দুলাল ),কালনা : সাফল্য অর্জনে বয়স যে কোনও বাধা নয় ফের একবার তা চাক্ষুষ প্রমাণ করলেন কালনার অনিমা তালুকদার। শুধুমাত্র ইচ্ছেশক্তি আর মনের জেদকে সম্বল করে আশি ছুঁই ছুঁই এই বৃদ্ধা অংশ নেন আন্তর্জাতিক দৌড় ও হাঁটা প্রতিযোগিতায়। হাতে নাতে মেলে সাফল্যে। মাষ্টার্স ট্র্যাক এন্ড ফিল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় তিনটি ইভেন্টে তিনি সফলতা লাভ করেন। এর মধ্যে হাঁটাতে অংশ নিয়ে জোড়া স্বর্ণপদক ছিনিয়ে নেয়।

ইচ্ছেশক্তি আর মনের জেদকে সম্বল করে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক জয় ৭৯ বছর বয়সী বৃদ্ধার

 

অন্য দুটি ইভেন্ট ২০০ মিটার দৌড় ও শট পাটেও তিনি পদক লাভ করেন। কালনার কৃষ্ণদেবপুর নিবাসী অনিমাদেবী পেশায় শিক্ষিকা ছিলেন।
তাঁর কন্যা অসীমা তালুকদার জানিয়েছেন, চা্কুরিজীবন থেকে অবসর গ্রহণ করলেও হাঁটাহাঁটি করা ছিল তাঁর নিত্য দিনের রুটিন। অত্যন্ত স্বাস্থ্য সচেতন অনিমা দেবীর নিয়মিত হাঁটাহাঁটির অভ্যাস অবশেষে আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্তিতে সহায়ক হয়।
পাশাপাশি জানা গেছে অনিমাদেবী সমাজ সেবায় নিয়মিত অংশ নেন। তাঁর চিকিৎসক ছেলে অরুণাংশু তালুকদার বর্তমানে কলকাতা মেডিকেল কলেজে কর্মরত। তিনি বলেন, মায়ের এই সাফল্য বয়স্ক মানুষদের চিকিৎসায় যথেষ্ট অনুপ্রেরণা যোগাবে।