১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈদ উপলক্ষে ডাকটিকিট কানাডায়

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৪ এপ্রিল ২০২৩, শুক্রবার
  • / 15

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: মুসলিমদের প্রধান দুই ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করেছে কানাডার  ডাক বিভাগ। গত ৩ এপ্রিল প্রকাশিত ডাকটিকিটে রয়্যাল অন্টারিও মিউজিয়ামে সংরক্ষিত ৭০০ বছরের পুরনো সিরামিক বাটির ছবি রয়েছে।

এতে বড় আকারে আরবিতে ‘ঈদ মোবারক’ লেখা রয়েছে। কানাডার ডাক বিভাগের বিবরণ থেকে জানা যায়, ৭০০ বছরের পুরানো বাটির সঙ্গে ঈদুল ফিতরের উৎসবের বিশেষ সংযোগ রয়েছে। পবিত্র রমযান মাসের ৩০ দিন রোযার পর ঈদ উৎসব উদযাপন করা হয়। হাতে তৈরি বাটিটি ১৩২৯ সালে ইরানে শক্ত পাথরের পেস্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল।

মধ্যপ্রাচ্যের মৃৎশিল্পীরা স্থল ফটিক, কাচ ও কাদামাটির মিশ্রণ থেকে সেই শক্ত পাথরের উপাদান উদ্ভাবন করে। মনে করা হয়, বাটিটি ইফতারের সময় খেজুর, স্যুপ ও অন্যান্য খাবার পরিবেশনে ব্যবহৃত হতো। বাটির গায়ে জ্যামিতিক নকশায় নীল, বেগুনি ও কালো রঙের নানা ফুলের চিত্র আঁকা হয়।

জাদুঘরের ইসলামিক ওয়ার্ল্ড কালেকশনের কিউরেটর ড. ফাহমিদা সুলেমান বলেন, ‘নানা কারণে এই শিল্পকর্মের গুরুত্ব রয়েছে। কারণ আমরা জানি এটি ঠিক কখন, কোথায় তৈরি হয়েছিল এবং এর তাৎপর্য কী। আশ্চর্যের বিষয়, এর সব কিছুই এখনও অক্ষত।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ঈদ উপলক্ষে ডাকটিকিট কানাডায়

আপডেট : ১৪ এপ্রিল ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: মুসলিমদের প্রধান দুই ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করেছে কানাডার  ডাক বিভাগ। গত ৩ এপ্রিল প্রকাশিত ডাকটিকিটে রয়্যাল অন্টারিও মিউজিয়ামে সংরক্ষিত ৭০০ বছরের পুরনো সিরামিক বাটির ছবি রয়েছে।

এতে বড় আকারে আরবিতে ‘ঈদ মোবারক’ লেখা রয়েছে। কানাডার ডাক বিভাগের বিবরণ থেকে জানা যায়, ৭০০ বছরের পুরানো বাটির সঙ্গে ঈদুল ফিতরের উৎসবের বিশেষ সংযোগ রয়েছে। পবিত্র রমযান মাসের ৩০ দিন রোযার পর ঈদ উৎসব উদযাপন করা হয়। হাতে তৈরি বাটিটি ১৩২৯ সালে ইরানে শক্ত পাথরের পেস্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল।

মধ্যপ্রাচ্যের মৃৎশিল্পীরা স্থল ফটিক, কাচ ও কাদামাটির মিশ্রণ থেকে সেই শক্ত পাথরের উপাদান উদ্ভাবন করে। মনে করা হয়, বাটিটি ইফতারের সময় খেজুর, স্যুপ ও অন্যান্য খাবার পরিবেশনে ব্যবহৃত হতো। বাটির গায়ে জ্যামিতিক নকশায় নীল, বেগুনি ও কালো রঙের নানা ফুলের চিত্র আঁকা হয়।

জাদুঘরের ইসলামিক ওয়ার্ল্ড কালেকশনের কিউরেটর ড. ফাহমিদা সুলেমান বলেন, ‘নানা কারণে এই শিল্পকর্মের গুরুত্ব রয়েছে। কারণ আমরা জানি এটি ঠিক কখন, কোথায় তৈরি হয়েছিল এবং এর তাৎপর্য কী। আশ্চর্যের বিষয়, এর সব কিছুই এখনও অক্ষত।