২১ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাহুলের মামলা শুনল গুজরাত হাই কোর্ট, মঙ্গলে ফের শুনানি

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৯ এপ্রিল ২০২৩, শনিবার
  • / 9

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: মোদি পদবি অবমাননার মামলায় সুরাতের দায়রা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাহুল গান্ধির আবেদনের শুনানি শেষ হল না গুজরাত হাই কোর্টে। শনিবার দীর্ঘ শুনানির পরে বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের বেঞ্চ জানিয়েছে, আগামী ২ মে ফের এই মামলার শুনানি হবে। গত ২০ এপ্রিল সুরাতের দায়রা আদালত রাহুলকে ‘অপরাধমূলক মানহানির’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দেওয়া রায় বহাল রেখেছিল।

রাহুল গান্ধির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন বিজেপি বিধায়ক ও গুজরাতের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি। তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে রাহুল গান্ধি তাঁর মন্তব্যের মাধ্যমে পুরো মোদি সম্প্রদায়ের মানহানি করেছেন।  সুরাতের আদালত ২০১৯ সালের সালে রাহুল গান্ধির করা মোদি পদবী নিয়ে মন্তব্যের জেরে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেন।

আদালত তাঁকে ৫০৪ নং ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। রায় বাস্তবায়নের জন্য এক মাস সময়ও দিয়েছিল আদালত। রায় ঘোষণার পরই জামিন পান রাহুল গান্ধি। এরপর রাহুল সুরাতের আদালতে পিটিশনও দাখিল করেছিলেন, যার মধ্যে একটি আদালত প্রত্যাখ্যান করেছে এবং দ্বিতীয় আবেদনের শুনানি ২ রা মে ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাহুলের মামলা শুনল গুজরাত হাই কোর্ট, মঙ্গলে ফের শুনানি

আপডেট : ২৯ এপ্রিল ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: মোদি পদবি অবমাননার মামলায় সুরাতের দায়রা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাহুল গান্ধির আবেদনের শুনানি শেষ হল না গুজরাত হাই কোর্টে। শনিবার দীর্ঘ শুনানির পরে বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের বেঞ্চ জানিয়েছে, আগামী ২ মে ফের এই মামলার শুনানি হবে। গত ২০ এপ্রিল সুরাতের দায়রা আদালত রাহুলকে ‘অপরাধমূলক মানহানির’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দেওয়া রায় বহাল রেখেছিল।

রাহুল গান্ধির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন বিজেপি বিধায়ক ও গুজরাতের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি। তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে রাহুল গান্ধি তাঁর মন্তব্যের মাধ্যমে পুরো মোদি সম্প্রদায়ের মানহানি করেছেন।  সুরাতের আদালত ২০১৯ সালের সালে রাহুল গান্ধির করা মোদি পদবী নিয়ে মন্তব্যের জেরে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেন।

আদালত তাঁকে ৫০৪ নং ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। রায় বাস্তবায়নের জন্য এক মাস সময়ও দিয়েছিল আদালত। রায় ঘোষণার পরই জামিন পান রাহুল গান্ধি। এরপর রাহুল সুরাতের আদালতে পিটিশনও দাখিল করেছিলেন, যার মধ্যে একটি আদালত প্রত্যাখ্যান করেছে এবং দ্বিতীয় আবেদনের শুনানি ২ রা মে ।