২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভেঙে পড়ার আশঙ্কা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 9

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ফাটল দেখা দিয়েছে ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভবনে। এতে ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা। উল্লেখ্য, ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভবন একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ। শতাব্দী প্রাচীন এই ভবন বহু ইতিহাসের সাক্ষী। কিন্তু সেই ভবনই আর কতদিন রক্ষা করা যাবে, তা নিয়ে এমপি-দের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। হাউস অব কমন্সে পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির রিপোর্ট বলছে, ভবনের বিভিন্ন জায়গা থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছে। বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা গেছে। আগুন লাগলে তা নেভানোর মতো যথেষ্ট ব্যবস্থা নেই। ফলে বড় কোনও বিপর্যয় ঘটলে ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে। অবিলম্বে এই ভবনের সংস্কার প্রয়োজন বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে। সংসদ সদস্যদের বক্তব্য, ভবনটির এখন যা অবস্থা তা সংস্কার করতে বহু অর্থ ব্যয় হবে। কিন্তু আরও সময় ব্যয় করলে খরচ বহু গুণ বেড়ে যাবে, যা করদাতাদের টাকা থেকেই নিতে হবে। তাছাড়া আর অপেক্ষা করলে ভবনটি সংস্কারের অযোগ্যও হয়ে পড়তে পারে। এখনও পর্যন্ত যা কাজ হয়েছে তা কার্যত ‘ধর তক্তা মার পেরেক’ গোছের বলে জানিয়েছে পার্লামেন্টের কমিটি। তাতেই সপ্তাহে দুই মিলিয়ন পাউন্ড করে খরচ হয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভেঙে পড়ার আশঙ্কা

আপডেট : ১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ফাটল দেখা দিয়েছে ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভবনে। এতে ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা। উল্লেখ্য, ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভবন একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ। শতাব্দী প্রাচীন এই ভবন বহু ইতিহাসের সাক্ষী। কিন্তু সেই ভবনই আর কতদিন রক্ষা করা যাবে, তা নিয়ে এমপি-দের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। হাউস অব কমন্সে পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির রিপোর্ট বলছে, ভবনের বিভিন্ন জায়গা থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছে। বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা গেছে। আগুন লাগলে তা নেভানোর মতো যথেষ্ট ব্যবস্থা নেই। ফলে বড় কোনও বিপর্যয় ঘটলে ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে। অবিলম্বে এই ভবনের সংস্কার প্রয়োজন বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে। সংসদ সদস্যদের বক্তব্য, ভবনটির এখন যা অবস্থা তা সংস্কার করতে বহু অর্থ ব্যয় হবে। কিন্তু আরও সময় ব্যয় করলে খরচ বহু গুণ বেড়ে যাবে, যা করদাতাদের টাকা থেকেই নিতে হবে। তাছাড়া আর অপেক্ষা করলে ভবনটি সংস্কারের অযোগ্যও হয়ে পড়তে পারে। এখনও পর্যন্ত যা কাজ হয়েছে তা কার্যত ‘ধর তক্তা মার পেরেক’ গোছের বলে জানিয়েছে পার্লামেন্টের কমিটি। তাতেই সপ্তাহে দুই মিলিয়ন পাউন্ড করে খরচ হয়েছে।