২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তুরস্কের ১০টি শহরে জরুরি অবস্থা জারি

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, মঙ্গলবার
  • / 4

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  তুরস্কের ১০টি শহরে জরুরি অবস্থা করলেন প্রসিডেন্ট এরদোগান। সোমবার ভোর থেকে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত পর পর তিন বার জোরালো কম্পনের জেরে আগামী তিনমাসের জন্য দশটি শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হল। কম্পন আর প্রায় ৭৭ বার আফটার শকে মৃত্যুপুরীতে পরিণত তুরস্ক ও সিরিয়া। মৃতের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। জখম ১৪ হাজারেরও বেশি। দ্রুত গতিতে চলছে উদ্ধার কাজ। ভারত সহ ২০টি দেশ থেকে তুরস্ককে সহযোগিতা করা হচ্ছে। শুধুমাত্র তুরস্কতেই মৃতের সংখ্যা ৩৫৪৯।

তুরস্কের ১০টি শহরে জরুরি অবস্থা জারি

এদিকে খারাপ আবহাওয়ার কারণে বার বার ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। প্রবল ঠাণ্ডার মধ্যে শুরু হয়েছে তুষারপাত। বিপরীত আবহাওয়াকে উপেক্ষা করেই উদ্ধার কাজ চলছে। বিমান পরিষেবা পুরোপুরি বিপর্যস্ত। কয়েকটি এয়ার পোর্টের  রান-ওয়ে সম্পূর্ণ ধবংস হয়ে গেছে। সোমবার সকাল থেকে  গাজিয়ানটেপ, হাতায়, আদানা এবং কাহরামানমারাস বিমানবন্দরগুলি সকাল থেকে বেসামরিক বিমান চলাচলের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাতিয়া-গাজিয়াতেপ সংযোগকারী রাস্তা সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। যোগাযোগের অভাবে উদ্ধার কাজে দেরি হচ্ছে।

এ কারণেই উদ্ধারকর্মীদের পক্ষে সেখানে পৌঁছানো এবং এই এলাকায় মানবিক ও চিকিৎসা সরবরাহ করা আরও কঠিন হয়ে উঠছে।আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মালতয়া এবং আদিয়ামান শহরে ভারী তুষার শুরু হয়েছে, যা এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকবে।

 

 

 

 

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

তুরস্কের ১০টি শহরে জরুরি অবস্থা জারি

আপডেট : ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  তুরস্কের ১০টি শহরে জরুরি অবস্থা করলেন প্রসিডেন্ট এরদোগান। সোমবার ভোর থেকে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত পর পর তিন বার জোরালো কম্পনের জেরে আগামী তিনমাসের জন্য দশটি শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হল। কম্পন আর প্রায় ৭৭ বার আফটার শকে মৃত্যুপুরীতে পরিণত তুরস্ক ও সিরিয়া। মৃতের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। জখম ১৪ হাজারেরও বেশি। দ্রুত গতিতে চলছে উদ্ধার কাজ। ভারত সহ ২০টি দেশ থেকে তুরস্ককে সহযোগিতা করা হচ্ছে। শুধুমাত্র তুরস্কতেই মৃতের সংখ্যা ৩৫৪৯।

তুরস্কের ১০টি শহরে জরুরি অবস্থা জারি

এদিকে খারাপ আবহাওয়ার কারণে বার বার ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। প্রবল ঠাণ্ডার মধ্যে শুরু হয়েছে তুষারপাত। বিপরীত আবহাওয়াকে উপেক্ষা করেই উদ্ধার কাজ চলছে। বিমান পরিষেবা পুরোপুরি বিপর্যস্ত। কয়েকটি এয়ার পোর্টের  রান-ওয়ে সম্পূর্ণ ধবংস হয়ে গেছে। সোমবার সকাল থেকে  গাজিয়ানটেপ, হাতায়, আদানা এবং কাহরামানমারাস বিমানবন্দরগুলি সকাল থেকে বেসামরিক বিমান চলাচলের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাতিয়া-গাজিয়াতেপ সংযোগকারী রাস্তা সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। যোগাযোগের অভাবে উদ্ধার কাজে দেরি হচ্ছে।

এ কারণেই উদ্ধারকর্মীদের পক্ষে সেখানে পৌঁছানো এবং এই এলাকায় মানবিক ও চিকিৎসা সরবরাহ করা আরও কঠিন হয়ে উঠছে।আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মালতয়া এবং আদিয়ামান শহরে ভারী তুষার শুরু হয়েছে, যা এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকবে।