২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ’, কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির যৌথ সাহায্য চাইলেন মেয়র

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 6

পুবের কলম প্রতিবেদক: শহরে ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গু সংক্রমণ। পরিস্থিতি যে ক্রমশ ভয়াবহ হয়ে উঠেছে তা বৃহস্পতিবার স্বীকার করে নিয়েছেন খোদ মেয়র ফিরহাদ হাকিম। এই অবস্থায় ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইনে জোর দিলেও বেশ কিছু জায়গায় প্রবেশ করতে পারছে না কলকাতা পুরসভা কর্মীরা। তার মধ্যে রয়েছে রেল, পোর্ট ও মেট্রোর কিছু জায়গা।

এই সমস্ত জায়গাগুলি দীর্ঘদিন অপরিচ্ছন্ন অবস্থায় পড়ে থাকায় সেখান থেকে ডেঙ্গু বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে আশঙ্কা পুর কর্তাদের। সেই কথা মাথায় রেখে এবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সাহায্য কলকাতা পুরসভা। যৌথ উদ্যোগ না নিলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে বলে এদিন আশঙ্কা প্রকাশ করেন মেয়র।

সূত্রের খবর, স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনের একটি রিপোর্ট উল্লেখ করে বলা হয়েছিল, রাজ্যে ডেঙ্গু ‘২.৭৩’ ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে। এরপরেই এর সত্যতা যাচাই করতে নাইসেডের সাহায্য নিতে বলা হয়েছিল। সেক্ষেত্রে ‘ডেঙ্গু থ্রি’ ভ্যারিয়েন্ট এর খবর নিশ্চিত করতে বলা হয়েছিল।

এ প্রসঙ্গে মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানান, নাইসেডে ৫০ টি স্যাম্পেল পাঠানো হয়েছিল তার মধ্যে থেকে ৩৫টি স্যাম্পেলে ‘ডেঙ্গু থ্রি’, ভেরিয়েন্টের হদিশ মিলেছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ’, কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির যৌথ সাহায্য চাইলেন মেয়র

আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: শহরে ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গু সংক্রমণ। পরিস্থিতি যে ক্রমশ ভয়াবহ হয়ে উঠেছে তা বৃহস্পতিবার স্বীকার করে নিয়েছেন খোদ মেয়র ফিরহাদ হাকিম। এই অবস্থায় ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইনে জোর দিলেও বেশ কিছু জায়গায় প্রবেশ করতে পারছে না কলকাতা পুরসভা কর্মীরা। তার মধ্যে রয়েছে রেল, পোর্ট ও মেট্রোর কিছু জায়গা।

এই সমস্ত জায়গাগুলি দীর্ঘদিন অপরিচ্ছন্ন অবস্থায় পড়ে থাকায় সেখান থেকে ডেঙ্গু বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে আশঙ্কা পুর কর্তাদের। সেই কথা মাথায় রেখে এবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সাহায্য কলকাতা পুরসভা। যৌথ উদ্যোগ না নিলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে বলে এদিন আশঙ্কা প্রকাশ করেন মেয়র।

সূত্রের খবর, স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনের একটি রিপোর্ট উল্লেখ করে বলা হয়েছিল, রাজ্যে ডেঙ্গু ‘২.৭৩’ ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে। এরপরেই এর সত্যতা যাচাই করতে নাইসেডের সাহায্য নিতে বলা হয়েছিল। সেক্ষেত্রে ‘ডেঙ্গু থ্রি’ ভ্যারিয়েন্ট এর খবর নিশ্চিত করতে বলা হয়েছিল।

এ প্রসঙ্গে মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানান, নাইসেডে ৫০ টি স্যাম্পেল পাঠানো হয়েছিল তার মধ্যে থেকে ৩৫টি স্যাম্পেলে ‘ডেঙ্গু থ্রি’, ভেরিয়েন্টের হদিশ মিলেছে।