২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তুরস্ক সফর শেষে রাশিয়ার গুতেরেস

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 7

 পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ এবং অসামরিক নাগরিকদের দুর্ভোগ অবসানের জন্য একজোট হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। গুতেরেস সোমবার তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় এরদোগানের সাথে বৈঠক করেন। এ সময়ে ইউক্রেনে সংঘাত বন্ধে তুরস্কের চলমান কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় সমর্থন ব্যক্ত করেন গুতেরেস। গুতেরেসের মুখপাত্র ফারহান হক বলেন, গুতেরেস এবং প্রেসিডেন্ট এরদোগানের অভিন্ন লক্ষ্য হল ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান। তিনি বলেন, তারা চলমান উদ্যোগসমূহ অনুসরণে যোগাযোগ রাখতে সম্মত হয়েছেন। এছাড়া উভয়ে জ্বালানি, খাদ্য ও আর্থিক খাতসহ আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন। গুতেরেস আঙ্কারা থেকে মস্কোয় উড়ে যান। সেখানে তিনি রুশ বিদশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সাথে বৈঠক করবেন। রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গেও দেখা করবেন তিনি। এরপর বৃহস্পতিবার তিনি ইউক্রেন সফরে যাবেন। সেখানে গিয়েও শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

তুরস্ক সফর শেষে রাশিয়ার গুতেরেস

আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার

 পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ এবং অসামরিক নাগরিকদের দুর্ভোগ অবসানের জন্য একজোট হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। গুতেরেস সোমবার তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় এরদোগানের সাথে বৈঠক করেন। এ সময়ে ইউক্রেনে সংঘাত বন্ধে তুরস্কের চলমান কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় সমর্থন ব্যক্ত করেন গুতেরেস। গুতেরেসের মুখপাত্র ফারহান হক বলেন, গুতেরেস এবং প্রেসিডেন্ট এরদোগানের অভিন্ন লক্ষ্য হল ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান। তিনি বলেন, তারা চলমান উদ্যোগসমূহ অনুসরণে যোগাযোগ রাখতে সম্মত হয়েছেন। এছাড়া উভয়ে জ্বালানি, খাদ্য ও আর্থিক খাতসহ আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন। গুতেরেস আঙ্কারা থেকে মস্কোয় উড়ে যান। সেখানে তিনি রুশ বিদশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সাথে বৈঠক করবেন। রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গেও দেখা করবেন তিনি। এরপর বৃহস্পতিবার তিনি ইউক্রেন সফরে যাবেন। সেখানে গিয়েও শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কথা বলবেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে।