১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাসপাতালগুলিতে দ্রুত ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু্র নির্দেশ, নয়া নির্দেশের আওতায় এবার চিকিৎসকেরাও

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৩ অগাস্ট ২০২২, বুধবার
  • / 3

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত হাসপাতালে এই পরিষেবা এখনও শুরু হয়নি, সেখানে আগামী তিনমাসের মধ্যে এই ব্যবস্থা চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও সমস্ত চিকিৎসক, অধ্যাপক এবং ফ্যাকাল্টির বিভাগীয় প্রধানদের বায়োমেট্রিকের সঙ্গে আধার কার্ডকে যুক্ত করতে হবে। অর্থাৎ ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু হবে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করতে হবে।

কেন এই আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু করতে হবে?

কারণ এই পরিষেবার মাধ্যমে জানা যাবে কোন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে কেমন কাজ হচ্ছে? কোন মেডিক্যাল কলেজ বা হাসপাতালে রোগীর কত চাপ?  অথবা শিশু ও স্ত্রীরোগ বিভাগে কোনও বহিরাগত সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানতে সব রাজ্যগুলিকে বিশেষ পদক্ষেপ নিতে বলেছিল ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন।

কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী  একটি প্রবেশদ্বার থেকে শুরু করে স্ত্রী, শিশু, জেনারেল আউটডোর এমনকী অস্ত্রোপচারের পর রোগীকে বাইরে নিয়ে এসে যেখানে রাখা হয় সেই জায়গার অবস্থা জানতেও যেন সিসিটিভি বসানো হয়। ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল, ন্যূনতম ২৪টি হাই পাওয়ার রেজোলিউশনের সিসিটিভি বসাতে হবে। এবার নতুন নির্দেশ আর সেখানে সীমাবদ্ধ থাকল না। এবার কমিশন বলেছে, চিকিৎসক,  অধ্যাপকদের কলেজ বা হাসপাতালে আসা এবং যাওয়ার সময় বায়োমেট্রিক উপস্থিতি যেমন থাকবে, তার সঙ্গে আধার কার্ডও যোগ করতে হবে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

হাসপাতালগুলিতে দ্রুত ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু্র নির্দেশ, নয়া নির্দেশের আওতায় এবার চিকিৎসকেরাও

আপডেট : ৩ অগাস্ট ২০২২, বুধবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত হাসপাতালে এই পরিষেবা এখনও শুরু হয়নি, সেখানে আগামী তিনমাসের মধ্যে এই ব্যবস্থা চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও সমস্ত চিকিৎসক, অধ্যাপক এবং ফ্যাকাল্টির বিভাগীয় প্রধানদের বায়োমেট্রিকের সঙ্গে আধার কার্ডকে যুক্ত করতে হবে। অর্থাৎ ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু হবে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করতে হবে।

কেন এই আইডেন্টিফিকেশন কোড চালু করতে হবে?

কারণ এই পরিষেবার মাধ্যমে জানা যাবে কোন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে কেমন কাজ হচ্ছে? কোন মেডিক্যাল কলেজ বা হাসপাতালে রোগীর কত চাপ?  অথবা শিশু ও স্ত্রীরোগ বিভাগে কোনও বহিরাগত সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানতে সব রাজ্যগুলিকে বিশেষ পদক্ষেপ নিতে বলেছিল ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন।

কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী  একটি প্রবেশদ্বার থেকে শুরু করে স্ত্রী, শিশু, জেনারেল আউটডোর এমনকী অস্ত্রোপচারের পর রোগীকে বাইরে নিয়ে এসে যেখানে রাখা হয় সেই জায়গার অবস্থা জানতেও যেন সিসিটিভি বসানো হয়। ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল, ন্যূনতম ২৪টি হাই পাওয়ার রেজোলিউশনের সিসিটিভি বসাতে হবে। এবার নতুন নির্দেশ আর সেখানে সীমাবদ্ধ থাকল না। এবার কমিশন বলেছে, চিকিৎসক,  অধ্যাপকদের কলেজ বা হাসপাতালে আসা এবং যাওয়ার সময় বায়োমেট্রিক উপস্থিতি যেমন থাকবে, তার সঙ্গে আধার কার্ডও যোগ করতে হবে।