২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশবিরোধী কিছু বলিনি, লোকসভায় সুযোগ পেলে বলব: রাহুল

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৬ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 9

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: দেশে ফিরেই সমস্ত বিতর্কে জল ঢালতে চাইলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধি। ভারতে সংসদের মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে বলে ব্রিটেনে মন্তব্য করেছিলেন রাহুল। বিজেপি সাংসদরা রাহুলের ক্ষমাপ্রার্থনার দাবিতে সরব হয়েছেন। তাদের মত, এটা দেশের অপমান।  বৃহস্পতিবার সংসদে পা রেখেই রাহুল বলেন, কেমব্রিজে আমি কোনও দেশবিরোধী মন্তব্য করিনি।

যদি সুযোগ দেওয়া হয় তবে সংসদের ভেতরে কথা বলব। এভাবেই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন রাহুল। পাশাপাশি চলমান আদানি-হিন্ডেনবার্গ বিতর্ক নিয়েও ফের সুর চড়ালেন তিনি। এদিন বলেন, আদানিকাণ্ড থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা চলছে। আদানির সঙ্গে সরকার ও মোদির কী সম্পর্ক? প্রধানমন্ত্রী কেন এ কথা নিয়ে মুখ খুলছেন না, প্রশ্ন তার। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে আদানিকে চুক্তির বরাত কে পাইছে দিয়েছে, সে নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

আসলে এদিন তিনি জল ঢালতে গিয়ে অগ্নিগর্ভ বিতর্কে ঘি ঢাললেন। বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্বে সংসদের উভয় কক্ষেই অচলাবস্থা জারি রয়েছে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা জেপিসির দাবিতে সরব হওয়ায় বারবার মুলতুবি হচ্ছে লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন। এই প্রেক্ষিতে রাহুলের রাহুলের উপস্থিতি ও মন্তব্য আলাদা মাত্রা দিল এই বিতর্ককে।

 এর পাশাপাশি এদিন রাহুল বলেন, সাংসদ হিসেবে আমার অধিকার আছে সংসদে বলার। আমাকে যদি কাল বলতে না দেওয়া তবে বুঝব আমার অধিকার হরণ করা হচ্ছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দেশবিরোধী কিছু বলিনি, লোকসভায় সুযোগ পেলে বলব: রাহুল

আপডেট : ১৬ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: দেশে ফিরেই সমস্ত বিতর্কে জল ঢালতে চাইলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধি। ভারতে সংসদের মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে বলে ব্রিটেনে মন্তব্য করেছিলেন রাহুল। বিজেপি সাংসদরা রাহুলের ক্ষমাপ্রার্থনার দাবিতে সরব হয়েছেন। তাদের মত, এটা দেশের অপমান।  বৃহস্পতিবার সংসদে পা রেখেই রাহুল বলেন, কেমব্রিজে আমি কোনও দেশবিরোধী মন্তব্য করিনি।

যদি সুযোগ দেওয়া হয় তবে সংসদের ভেতরে কথা বলব। এভাবেই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন রাহুল। পাশাপাশি চলমান আদানি-হিন্ডেনবার্গ বিতর্ক নিয়েও ফের সুর চড়ালেন তিনি। এদিন বলেন, আদানিকাণ্ড থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা চলছে। আদানির সঙ্গে সরকার ও মোদির কী সম্পর্ক? প্রধানমন্ত্রী কেন এ কথা নিয়ে মুখ খুলছেন না, প্রশ্ন তার। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে আদানিকে চুক্তির বরাত কে পাইছে দিয়েছে, সে নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

আসলে এদিন তিনি জল ঢালতে গিয়ে অগ্নিগর্ভ বিতর্কে ঘি ঢাললেন। বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্বে সংসদের উভয় কক্ষেই অচলাবস্থা জারি রয়েছে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা জেপিসির দাবিতে সরব হওয়ায় বারবার মুলতুবি হচ্ছে লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন। এই প্রেক্ষিতে রাহুলের রাহুলের উপস্থিতি ও মন্তব্য আলাদা মাত্রা দিল এই বিতর্ককে।

 এর পাশাপাশি এদিন রাহুল বলেন, সাংসদ হিসেবে আমার অধিকার আছে সংসদে বলার। আমাকে যদি কাল বলতে না দেওয়া তবে বুঝব আমার অধিকার হরণ করা হচ্ছে।