১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যক্ষ্মা রোগীর খোঁজ দিলেই মিলবে পুরস্কার

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর ২০২১, বুধবার
  • / 14

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে দেশকে যক্ষ্মামুক্ত করার পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছে। বিগত কয়েক বছর ধরে সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে রাজ্য সরকার। তবে করোনাকালে অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের চিকিৎসা বিঘ্নিত হয়েছে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের একাংশ। অনেকে আবার বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে চিকিৎসা করাচ্ছেন। এতে সরকার জানতে পারছে না রোগীদের তথ্য। তাই যক্ষ্মা রোগীদের তথ্য দিলেই ওষুধ বিক্রেতা ও ল্যাব কর্তৃপক্ষকে ৫০০ টাকা করে ইনসেনটিভ বা পুরস্কার দেওয়া হবে। যক্ষ্মা রোগী সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে এমনই ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য দফতর। রাজ্য সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছেন চিকিৎসকরাও।

 

স্বাস্থ্য দফতরের সূত্রে জানা গিয়েছে,  যক্ষ্মা নোটেবল ডিজিজের আওতায় পড়ে। এর মানে হল, কারও যক্ষ্মা বা টিউবার কিউলোসিস হলে বিষয়টি সরকারকে জানাতেই হবে। অনেকেই জানাতে চান না। কেউ কেউ আবার অন্যদের থেকেও নিজেদের আড়াল করেন। যাতে যক্ষ্মা নির্মূল করা যায় তাই পুরস্কারের ঘোষণা।

 

জানা গিয়েছে,  যক্ষ্মা নিয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য জয়েন্ট এফোর্ট এলিমিনেশন টিবি নামে বেসরকারি একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে–  অনেকেই সরকারকে ঠিক তথ্য দিচ্ছে না। ওষুধ বিক্রেতা ও ল্যাবগুলিকে ৫০০ টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হবে। সরেকারের সিদ্ধান্তকে বিভিন্ন মহল স্বাগত জানিয়েছে।

 

এদিকে পুরস্কার সংক্রান্ত নির্দেশিকা বিভিন্ন জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে পাঠানো হয়েছে বলেও খবর।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

যক্ষ্মা রোগীর খোঁজ দিলেই মিলবে পুরস্কার

আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর ২০২১, বুধবার

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে দেশকে যক্ষ্মামুক্ত করার পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছে। বিগত কয়েক বছর ধরে সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে রাজ্য সরকার। তবে করোনাকালে অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের চিকিৎসা বিঘ্নিত হয়েছে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের একাংশ। অনেকে আবার বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে চিকিৎসা করাচ্ছেন। এতে সরকার জানতে পারছে না রোগীদের তথ্য। তাই যক্ষ্মা রোগীদের তথ্য দিলেই ওষুধ বিক্রেতা ও ল্যাব কর্তৃপক্ষকে ৫০০ টাকা করে ইনসেনটিভ বা পুরস্কার দেওয়া হবে। যক্ষ্মা রোগী সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে এমনই ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য দফতর। রাজ্য সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছেন চিকিৎসকরাও।

 

স্বাস্থ্য দফতরের সূত্রে জানা গিয়েছে,  যক্ষ্মা নোটেবল ডিজিজের আওতায় পড়ে। এর মানে হল, কারও যক্ষ্মা বা টিউবার কিউলোসিস হলে বিষয়টি সরকারকে জানাতেই হবে। অনেকেই জানাতে চান না। কেউ কেউ আবার অন্যদের থেকেও নিজেদের আড়াল করেন। যাতে যক্ষ্মা নির্মূল করা যায় তাই পুরস্কারের ঘোষণা।

 

জানা গিয়েছে,  যক্ষ্মা নিয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য জয়েন্ট এফোর্ট এলিমিনেশন টিবি নামে বেসরকারি একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে–  অনেকেই সরকারকে ঠিক তথ্য দিচ্ছে না। ওষুধ বিক্রেতা ও ল্যাবগুলিকে ৫০০ টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হবে। সরেকারের সিদ্ধান্তকে বিভিন্ন মহল স্বাগত জানিয়েছে।

 

এদিকে পুরস্কার সংক্রান্ত নির্দেশিকা বিভিন্ন জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে পাঠানো হয়েছে বলেও খবর।