১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অত্যাধুনিক ড্রোন উদ্বোধন ইরানের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৮ অগাস্ট ২০২২, রবিবার
  • / 10

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ দেশের সেনাবাহিনীর জন্য নির্মিত একটি অত্যাধুনিক স্ট্রাইক ড্রোনের মোড়ক উন্মোচন করেছে ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রক। ইরানের সংসদ স্পিকার মুহাম্মদ-বাকের কলিবফ শনিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক আয়োজিত একটি প্রদর্শনী পরিদর্শন করতে গিয়ে ড্রোনটি উদ্বোধন করেন।

 

ইরানের নতুন এ ড্রোনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘আবাবিল’ বা পাখির ঝাক। এটি উচ্চমাত্রার ধ্বংস ক্ষমতাসম্পন্ন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম। ড্রোনটি শত্রুর অবস্থান শনাক্ত করতে, লাইভ ছবি পাঠাতে এবং স্থলভাগের যেকোনও টার্গেটকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।

 

তবে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী আবাবিলের উড্ডয়ন সময়সীমা ও সঠিক ধ্বংস ক্ষমতা সম্পর্কে এখনও কিছু জানায়নি। পাইলটবিহীন বিমান বা ড্রোন নির্মাণের ক্ষেত্রে ইরান নিজের সাফল্য প্রদর্শন করতে সম্প্রতি দেশব্যাপী ড্রোন মহড়া চালিয়েছে। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন শাখা এই মহড়ায় অংশ নেয় এবং ১৫০টির বেশি অত্যাধুনিক সামরিক ড্রোন এতে অংশগ্রহণ করে। ইরানের সেনাবাহিনী, প্রতিরক্ষামন্ত্রক ও বিজ্ঞান-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো যৌথভাবে এসব ড্রোন নির্মাণ করেছে। এই ড্রোনগুলিকে শক্তিশালী বলে উল্লেখ করেছে বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অত্যাধুনিক ড্রোন উদ্বোধন ইরানের

আপডেট : ২৮ অগাস্ট ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ দেশের সেনাবাহিনীর জন্য নির্মিত একটি অত্যাধুনিক স্ট্রাইক ড্রোনের মোড়ক উন্মোচন করেছে ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রক। ইরানের সংসদ স্পিকার মুহাম্মদ-বাকের কলিবফ শনিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক আয়োজিত একটি প্রদর্শনী পরিদর্শন করতে গিয়ে ড্রোনটি উদ্বোধন করেন।

 

ইরানের নতুন এ ড্রোনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘আবাবিল’ বা পাখির ঝাক। এটি উচ্চমাত্রার ধ্বংস ক্ষমতাসম্পন্ন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম। ড্রোনটি শত্রুর অবস্থান শনাক্ত করতে, লাইভ ছবি পাঠাতে এবং স্থলভাগের যেকোনও টার্গেটকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।

 

তবে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী আবাবিলের উড্ডয়ন সময়সীমা ও সঠিক ধ্বংস ক্ষমতা সম্পর্কে এখনও কিছু জানায়নি। পাইলটবিহীন বিমান বা ড্রোন নির্মাণের ক্ষেত্রে ইরান নিজের সাফল্য প্রদর্শন করতে সম্প্রতি দেশব্যাপী ড্রোন মহড়া চালিয়েছে। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন শাখা এই মহড়ায় অংশ নেয় এবং ১৫০টির বেশি অত্যাধুনিক সামরিক ড্রোন এতে অংশগ্রহণ করে। ইরানের সেনাবাহিনী, প্রতিরক্ষামন্ত্রক ও বিজ্ঞান-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো যৌথভাবে এসব ড্রোন নির্মাণ করেছে। এই ড্রোনগুলিকে শক্তিশালী বলে উল্লেখ করেছে বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ।