জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া আইন, ১৯৮৮-এর অধীনে তাঁকে নিয়োগ করা হয়েছে। ভারত সরকারের ডেপুটি সেক্রেটারি শ্রেয়া ভরদ্বাজ একটি চিঠির মাধ্যমে মাজহার আসিফের নিয়োগে শিলমোহর দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের তারিখ থেকে ৭০ বছর বয়স পর্যন্ত তাঁকে এই পদে বহাল রাখার কথাও জানানো হয়েছে। জামিয়া মিলিয়ার আগে জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটিতে কাজ করেছেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, মাজহার আসিফের শিক্ষাগত প্রেক্ষাপট এবং একাডেমিক কৃতিত্ব এছাড়া ভাষা, সাহিত্যে দক্ষতার কারণেই তাঁকে উপাচার্যের পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রফেসর আসিফের উপস্থিতির পর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাগত মান আরও ভালো হবে বলে খবর ।
অধ্যাপক আসিফ এদিন বলেন, শিক্ষা শুধু জ্ঞান আহরণ নয়, এটি শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করা এবং সমাজের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার একটি বিশেষ হাতিয়ার।
প্রসঙ্গত, উপাচার্য হিসেবে ২০২৩, ১২ নম্ভেম্বর নাজমা আখতারের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর থেকে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উক্ত পদটি শূন্য ছিল। অধ্যাপক মুহাম্মদ শাকিল ২২ মে, ২০২৪ থেকে নতুন জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার ভারপ্রাপ্ত ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
জেএনইউ -এর ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অধ্যাপক মাজহারের জাতীয় শিক্ষা নীতির খসড়া কমিটির সদস্য এবং শিক্ষার জন্য জাতীয় মনিটরিং কমিটিতে কাজ করেছেন। এছাড়া ন্যাকপিয়ার রিভিউ দলের অংশও ছিলেন।