১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নজর কাড়ছে করাচির নৌকা মসজিদ, ৯০০ মুসুল্লি একসঙ্গে নামায আদায় করতে পারবে

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতিবার
  • / 8

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: মসজিদ মহান আল্লাহর ঘর এবং একইসঙ্গে মুসলিমদের গভীর শ্রদ্ধা ও ভক্তির জায়গা। তাই মুসলিমরা চেষ্টা করেন তাদের মসজিদটিকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে। বিশ্বের সর্বত্রই দেখতে পাওয়া যায় বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন মসজিদ। কোনও মসজিদের গায়ে থাকে বিরল রত্ন, তো কোনও মসজিদের গম্বুজের নকশায় থাকে নিপুণতা, আবার কোথাও মিনারের উচ্চতা নজর কাড়ে সকলের। সেরকমই এক ব্যতিক্রমী মসজিদ নির্মিত হয়েছে পাকিস্তানের করাচিতে।

বলা হচ্ছে, পুরো পৃথিবীতে ইন্দোনেশিয়া আর পাকিস্তান ছাড়া এমন মসজিদ আর কোথাও নেই। করাচির মসজিদটির নাম হল কাশতি নোমা মসজিদ বা নৌকা মসজিদ। সাধারণ মানুষের আর্থিক সহযোগিতায় তিনতলা এই মসজিদটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাত কোটিরও বেশি টাকা। মসজিদটিতে ৯০০ মুসুল্লি অনায়েসে একসঙ্গে নামায আদায় করতে পারেন। দূর থেকে দেখলে মনে হবে নদীর তীরে বড় একটি নৌকা দাঁড়িয়ে আছে। কাছে গেলে দর্শকের ধারণা পালটে যায়। নৌকা মসজিদ কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ইসহাক বলেন, নৌকা মসজিদের স্থানটিতে আগে ১৫০ বছরের পুরোনো নামায পড়ার অনুপযোগী একটি মসজিদ ছিল। সেটিকে ভেঙেই নতুন মসজিদ নির্মিত হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এই নৌকা মসজিদ নির্মাণে সময় লাগে ১৪ বছর।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নজর কাড়ছে করাচির নৌকা মসজিদ, ৯০০ মুসুল্লি একসঙ্গে নামায আদায় করতে পারবে

আপডেট : ১ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: মসজিদ মহান আল্লাহর ঘর এবং একইসঙ্গে মুসলিমদের গভীর শ্রদ্ধা ও ভক্তির জায়গা। তাই মুসলিমরা চেষ্টা করেন তাদের মসজিদটিকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে। বিশ্বের সর্বত্রই দেখতে পাওয়া যায় বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন মসজিদ। কোনও মসজিদের গায়ে থাকে বিরল রত্ন, তো কোনও মসজিদের গম্বুজের নকশায় থাকে নিপুণতা, আবার কোথাও মিনারের উচ্চতা নজর কাড়ে সকলের। সেরকমই এক ব্যতিক্রমী মসজিদ নির্মিত হয়েছে পাকিস্তানের করাচিতে।

বলা হচ্ছে, পুরো পৃথিবীতে ইন্দোনেশিয়া আর পাকিস্তান ছাড়া এমন মসজিদ আর কোথাও নেই। করাচির মসজিদটির নাম হল কাশতি নোমা মসজিদ বা নৌকা মসজিদ। সাধারণ মানুষের আর্থিক সহযোগিতায় তিনতলা এই মসজিদটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাত কোটিরও বেশি টাকা। মসজিদটিতে ৯০০ মুসুল্লি অনায়েসে একসঙ্গে নামায আদায় করতে পারেন। দূর থেকে দেখলে মনে হবে নদীর তীরে বড় একটি নৌকা দাঁড়িয়ে আছে। কাছে গেলে দর্শকের ধারণা পালটে যায়। নৌকা মসজিদ কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ইসহাক বলেন, নৌকা মসজিদের স্থানটিতে আগে ১৫০ বছরের পুরোনো নামায পড়ার অনুপযোগী একটি মসজিদ ছিল। সেটিকে ভেঙেই নতুন মসজিদ নির্মিত হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এই নৌকা মসজিদ নির্মাণে সময় লাগে ১৪ বছর।