২১ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার কি ভিজিটর পদ থেকে সরানো হতে পারে রাজ্যপালকে! বসতে পারেন শিক্ষামন্ত্রী

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৮ মে ২০২২, শনিবার
  • / 3

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: আচার্য্যের পরে এবার কি ভিজিটর পদ থেকে সরানো হতে পারে রাজ্যপালকে! বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটর পদে বসতে পারেন শিক্ষামন্ত্রী! নবান্ন সূত্রে এমনই খবর মিলেছে। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে আইনি প্রক্রিয়া।

ক্রমশই রাজ্যপাল-নবান্ন সংঘাত ক্রমশই প্রকট হচ্ছে। সম্প্রতি রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আচার্য পদে বসবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে এমনটাই ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।  গুরুত্বপূর্ণ  রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আচার্য পদে মুখ্যমন্ত্রী’র নাম সামনে নিয়ে আসা হয়। আর সেই সিদ্ধান্তেই অনুমোদন দেয় রাজ্য মন্ত্রিসভা।

শিক্ষামন্ত্রী অবশ্য জানান, এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হলে প্রয়োজন আইনের সংশোধন। শীঘ্রই রাজ্য বিধানসভায় এই প্রসঙ্গে বিল আনা হবে। ট্যুইট করে  শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন,  ‘রাজ্যপাল ট্যুইটার, ফেসবুক নিয়েই মেতে আছেন। এরকম একজন আচার্য থাকলে সে রাজ্যের শিক্ষার অবস্থা ভয়াবহ হওয়ারই কথা। আমাদের ভাগ্য ভালো তা সত্ত্বেও শিক্ষার কাজ আমরা দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছি। রাজ্যপাল শিক্ষাদফতরের সঙ্গে কোনও সহযোগিতা করেন না। সারাক্ষণ বেআইনি কাজ করেন। শিক্ষা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ফাইল দিনের পর দিন আটকে রাখেন’।এদিকে রাজ্য সরকারের এহেন সিদ্ধান্ত ঘিরেই শুরু হয়েছে জোর রাজনৈতিক বিতর্কও। এই বিতর্কের মধ্যে নতুন করে জল্পনা ছড়াল ভিজিটর পদ থেকে রাজ্যপালের নাম সরানো নিয়ে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

এবার কি ভিজিটর পদ থেকে সরানো হতে পারে রাজ্যপালকে! বসতে পারেন শিক্ষামন্ত্রী

আপডেট : ২৮ মে ২০২২, শনিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: আচার্য্যের পরে এবার কি ভিজিটর পদ থেকে সরানো হতে পারে রাজ্যপালকে! বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটর পদে বসতে পারেন শিক্ষামন্ত্রী! নবান্ন সূত্রে এমনই খবর মিলেছে। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে আইনি প্রক্রিয়া।

ক্রমশই রাজ্যপাল-নবান্ন সংঘাত ক্রমশই প্রকট হচ্ছে। সম্প্রতি রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আচার্য পদে বসবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে এমনটাই ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।  গুরুত্বপূর্ণ  রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আচার্য পদে মুখ্যমন্ত্রী’র নাম সামনে নিয়ে আসা হয়। আর সেই সিদ্ধান্তেই অনুমোদন দেয় রাজ্য মন্ত্রিসভা।

শিক্ষামন্ত্রী অবশ্য জানান, এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হলে প্রয়োজন আইনের সংশোধন। শীঘ্রই রাজ্য বিধানসভায় এই প্রসঙ্গে বিল আনা হবে। ট্যুইট করে  শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন,  ‘রাজ্যপাল ট্যুইটার, ফেসবুক নিয়েই মেতে আছেন। এরকম একজন আচার্য থাকলে সে রাজ্যের শিক্ষার অবস্থা ভয়াবহ হওয়ারই কথা। আমাদের ভাগ্য ভালো তা সত্ত্বেও শিক্ষার কাজ আমরা দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছি। রাজ্যপাল শিক্ষাদফতরের সঙ্গে কোনও সহযোগিতা করেন না। সারাক্ষণ বেআইনি কাজ করেন। শিক্ষা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ফাইল দিনের পর দিন আটকে রাখেন’।এদিকে রাজ্য সরকারের এহেন সিদ্ধান্ত ঘিরেই শুরু হয়েছে জোর রাজনৈতিক বিতর্কও। এই বিতর্কের মধ্যে নতুন করে জল্পনা ছড়াল ভিজিটর পদ থেকে রাজ্যপালের নাম সরানো নিয়ে।