উল্লেখ্য, গত ১২ অক্টোবর আততায়ীদের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে যায় মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন বিধায়ক বাবা সিদ্দিকির দেহ। তবে শুধু বাবা না ছেলে জিশান ওহ ছিল তাঁদের টার্গেট। তবে ঘটনাস্থলে তিনি উপস্থিত না থাকায় প্রাণরক্ষা হয়। পরে খুনের দাঁয় স্বীকার করে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং।
শনিবার সন্ধ্যায় এক অজানা নম্বর থেকে ফোন পায় মুম্বই পুলিশ ট্র্যাফিক কন্ট্রোল। সেখানে বলা হয়, বাবা সিদ্দিকির মতোই খুন করা হবে যোগীকে, যদি তিনি দশ দিনের মধ্যে ইস্তফা না দেন। তারপরেই নড়ে চড়ে বসেছে মুম্বই পুলিশ। কলার আইডি ট্র্যাক করার চেষ্টা চলছে। বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যোগীর নিরাপত্তা।