১০ এপ্রিল ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৯ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 7

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ   গ্রীষ্মের প্রখর তাপে শুকিয়ে গিয়েছে ইউরোপের বেশিরভাগ  নদী-নালা। এর ফলে বেরিয়ে আসছে একের পর এক জিনিস। সম্প্রতি ইতালির পো নদী শুকিয়ে গিয়ে সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪৫০ কেজি ওজনের একটি বোমা। এতে বিস্ফোরকের পরিমাণ প্রায় ২৪০ কেজি।

 

বিশেষজ্ঞরা জানান, এই বোমাটি ২য় বিশ্বযুদ্ধের একটি অবিস্ফোরিত বোমা। ইতালীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল মার্কো নাসি জানান, নদী শুকিয়ে যাওয়ায় জেলেরা বোমাটি খুঁজে পেয়েছেন। গত জুলাই মাসে পো নদীর লোম্বার্ডি অঞ্চলের বোরগো ভির্জিলিও গ্রামের অংশে এর সন্ধান পাওয়া যায়।

 

গত রবিবার সেনা কর্মকর্তারা একটি নিরাপদ স্থানে বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটান। বিস্ফোরণের আগে আশপাশের ৩ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। সেখানকার আকাশ ও জলপথ কিছু সময়ের জন্য বন্ধ ছিল। স্থানীয় মেয়র ফ্রান্সেস্কো আপোরি বলেছেন, ‘প্রথমে কিছু মানুষ সরতে না চাইলেও পরে তাদের রাজি করিয়েছি।

 

উল্লেখ্য, ইউরোপের বিভিন্ন অংশে চলছে মারাত্মক খরা। এর মধ্যে গত ৭০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক খরায় ভুগছে ইতালি। পানিশূন্য হয়েছে অনেক নদী ও জলাশয়। ৬৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পো নদীর বড় অংশ শুকিয়ে গেছে।

Copyright © 2025 Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার

আপডেট : ৯ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ   গ্রীষ্মের প্রখর তাপে শুকিয়ে গিয়েছে ইউরোপের বেশিরভাগ  নদী-নালা। এর ফলে বেরিয়ে আসছে একের পর এক জিনিস। সম্প্রতি ইতালির পো নদী শুকিয়ে গিয়ে সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪৫০ কেজি ওজনের একটি বোমা। এতে বিস্ফোরকের পরিমাণ প্রায় ২৪০ কেজি।

 

বিশেষজ্ঞরা জানান, এই বোমাটি ২য় বিশ্বযুদ্ধের একটি অবিস্ফোরিত বোমা। ইতালীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল মার্কো নাসি জানান, নদী শুকিয়ে যাওয়ায় জেলেরা বোমাটি খুঁজে পেয়েছেন। গত জুলাই মাসে পো নদীর লোম্বার্ডি অঞ্চলের বোরগো ভির্জিলিও গ্রামের অংশে এর সন্ধান পাওয়া যায়।

 

গত রবিবার সেনা কর্মকর্তারা একটি নিরাপদ স্থানে বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটান। বিস্ফোরণের আগে আশপাশের ৩ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। সেখানকার আকাশ ও জলপথ কিছু সময়ের জন্য বন্ধ ছিল। স্থানীয় মেয়র ফ্রান্সেস্কো আপোরি বলেছেন, ‘প্রথমে কিছু মানুষ সরতে না চাইলেও পরে তাদের রাজি করিয়েছি।

 

উল্লেখ্য, ইউরোপের বিভিন্ন অংশে চলছে মারাত্মক খরা। এর মধ্যে গত ৭০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক খরায় ভুগছে ইতালি। পানিশূন্য হয়েছে অনেক নদী ও জলাশয়। ৬৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পো নদীর বড় অংশ শুকিয়ে গেছে।