BREAKING:
রাজ্যসভায় পেশ ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত জেপিসি রিপোর্ট অধিকার হরণের প্রতিবাদে সোমবার রাজ্যের আইনজীবীদের ধর্মঘট হেট স্পিচ: বিজেপি নেতা পিসি জর্জের আগাম জামিন নাকচ দুবাইয়ে সব বেসরকারি স্কুলে বাধ্যতামূলক হল আরবি ৫০ বছরের মধ্যে সর্বাধিক কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা সিআইএর পাকিস্তান ম্যাচের আগে বাবা তৌসিফকে স্মরণ শামির ইউজিসির খসড়া নির্দেশিকার বিরোধিতায় জাতীয় কনভেনশন, যোগ দিল অবিজেপিশাসিত চার রাজ্য হেমন্ত রাজ্যে মুসলিম সাংসদ রাকিবুল হুসেনের ওপর প্রাণঘাতী হামলা শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন সোনিয়া গান্ধি ভাষা ও সাহিত্য হোক দ্বীন প্রচারের মাধ্যম কুরআনের আলোকে মাতৃভাষার মর্যাদা

মিড-ডে মিলে আরও দু’দিন ডিম দেবে রাজ্য

রিপোর্টার:
  • শেষ আপডেট: শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

পুবের কলম প্রতিবেদক: প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিকের পড়ুয়াদের জন্য সপ্তাহে একদিন ডিম দেওয়া হয় পড়ুয়াদের। ৩১ মার্চ পর্যন্ত সপ্তাহে আরও একদিন ডিম দেওয়া হবে পড়ুয়াদের। মার্চ মাস পর্যন্ত পড়ুয়াপিছু আরও ১১টি অতিরিক্ত ডিম দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে এমন নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে পড়ুয়াদের। আর এতে খুশি স্কুলের শিক্ষক পড়ুয়ারা।মিড ডে মিল কর্মসূচিতে বরাদ্দ অর্থের একটি অংশ খরচ না হওয়ায় রাজ্য সরকার বছর শেষে সাপ্লিমেন্টারি পুষ্টির নামে সপ্তাহের অতিরিক্ত দু’দিন করে গোটা ডিম রান্না করা খাবারের সঙ্গে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।স্কুল পড়ুয়াদের মিড ডে মিলে সপ্তাহে একদিন করে গোটা ডিম দেওয়া হয়। বাচ্চাদের শরীরে অতিরিক্ত পুষ্টির কথা ভেবে এবার থেকে আরও একদিন বাচ্চাদের পাতে ডিম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।
স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, প্রতিটি ডিমের দাম পড়বে ৮ টাকা। রাজ্যের ৮৫ লক্ষ ৯৩ হাজার ৭৮৩ জন পড়ুয়া এই সুবিধা পাবে। সপ্তাহে দু’দিন করে বাচ্চাদের এই অতিরিক্ত গোটা ডিম খাওয়াতে খরচ পড়বে মোট ৭৫ কোটি ৬২ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকা।
মিড ডে মিল কর্মসূচিতে বরাদ্দ অর্থের একটি অংশ খরচ না হওয়ায় রাজ্য সরকার বছর শেষে সাপ্লিমেন্টারি পুষ্টির নামে সপ্তাহের অতিরিক্ত দু’দিন করে গোটা ডিম রান্না করা খাবারের সঙ্গে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকদের পাশাপাশি মিড ডে মিলের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদেরও এ ব্যাপারে নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে এই নিয়ম প্রতিটি স্কুলে বলবৎ করার নির্দেশিকা জারি করেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের শেষের দিকে বরাদ্দ বৃদ্ধির পর ফান্ড অবশিষ্ট ছিল। তাই সেই ফান্ডকে যথাযথ ভাবে ব্যবহার করতেই সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এদিকে রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগে খুশি শিক্ষক মহল।
বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক স্বপন মণ্ডল বলেন, মাঝে মাঝে কেন্দ্র ও রাজ্যের আধিকারিকদের মনে পড়ে যায় যে এই বয়সের ছাত্র ছাত্রীদের অতিরিক্ত পুষ্টির প্রয়োজন। আমরা বার বার দাবি করেছি, মাথাপিছু বরাদ্দ প্রাথমিকে ১০টাকা ও উচ্চ প্রাথমিকে ১৫টাকা না করলে এই বয়সের ছাত্র ছাত্রীদের বাস্তব সম্মত পুষ্টিকর খাবার দেওয়া সম্ভব নয়। কেন্দ্র এবং রাজ্য উভয়েই এটা অবহেলা করছে।

এই সংক্রান্ত আরও খবর
Copyright © 2025 Puber Kalom All rights reserved.
Developed By eTech Builder