০৮ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার, ২৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পথ দুর্ঘটনায় প্রয়াত নিহত সরবজিত সিংহের স্ত্রী সুখপ্রীত

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 7

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: পাকিস্তানের জেলে নিহত হয়েছিল ভারতীয় নাগরিক সরবজিত সিংহের। এবার পথ দুর্ঘটনায় প্রয়াত হলেন সরবজিত সিংহের স্ত্রী সুখপ্রীত করের।

 

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, সোমবার এক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে সুখপ্রীত করের। মূলত ফতেপুরের কাছে বাইক থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে তার। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার পঞ্জাবের ভিখিউইন্ডে তাঁর আদি বাড়িতে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। তাঁর দুই কন্যা রয়েছে।

 

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের গত জুন মাসে হৃদ্‌‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সরবজিতের দিদি দলবীর করের। তার ক’মাসের ব্যবধানেই মৃত্যু হল সরবজিতের স্ত্রী সুখপ্রীত করের ।

 

কার্যত গুপ্তচর হওয়ার অভিযোগে পাকিস্তানে দীর্ঘ দিন বন্দি ছিলেন ভারতীয় নাগরিক সরবজিত। তাঁকে ফেরানোর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে লড়াই করেছিলেন তাঁর দিদি দলবীর।

 

সন্ত্রাসবাদী এবং গুপ্তচর আরোপ লাগিয়ে ভারতীয় নাগরিক সরবজিতকে দীর্ঘদিন সংশোধনাগারে রেখে, অবশেষে ১৯৯১ সালে প্রাণদণ্ডের নির্দেশ দেয় পাকিস্তানের আদালত।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পথ দুর্ঘটনায় প্রয়াত নিহত সরবজিত সিংহের স্ত্রী সুখপ্রীত

আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: পাকিস্তানের জেলে নিহত হয়েছিল ভারতীয় নাগরিক সরবজিত সিংহের। এবার পথ দুর্ঘটনায় প্রয়াত হলেন সরবজিত সিংহের স্ত্রী সুখপ্রীত করের।

 

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, সোমবার এক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে সুখপ্রীত করের। মূলত ফতেপুরের কাছে বাইক থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে তার। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার পঞ্জাবের ভিখিউইন্ডে তাঁর আদি বাড়িতে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। তাঁর দুই কন্যা রয়েছে।

 

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের গত জুন মাসে হৃদ্‌‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সরবজিতের দিদি দলবীর করের। তার ক’মাসের ব্যবধানেই মৃত্যু হল সরবজিতের স্ত্রী সুখপ্রীত করের ।

 

কার্যত গুপ্তচর হওয়ার অভিযোগে পাকিস্তানে দীর্ঘ দিন বন্দি ছিলেন ভারতীয় নাগরিক সরবজিত। তাঁকে ফেরানোর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে লড়াই করেছিলেন তাঁর দিদি দলবীর।

 

সন্ত্রাসবাদী এবং গুপ্তচর আরোপ লাগিয়ে ভারতীয় নাগরিক সরবজিতকে দীর্ঘদিন সংশোধনাগারে রেখে, অবশেষে ১৯৯১ সালে প্রাণদণ্ডের নির্দেশ দেয় পাকিস্তানের আদালত।