১৮ এপ্রিল ২০২৫, শুক্রবার, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
BRAKING :

মহুয়াকে গোয়ায় বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে কোন বার্তা জোড়াফুল শিবিরের?
পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ লুইজিনহোকে রাজ্যসভার প্রার্থী করার দিনেই মহুয়া মৈত্রকে দেওয়া হল গোয়া তৃণমূলের দায়িত্ব। ২০২২ এই গোয়া বিধানসভার নির্বাচন।

সোমবার শহরে আসছেন ভাগবত, ‘২৪-এর আগেই রাজ্যের সব ওয়ার্ডে শাখা খুলতে চায় আরএসএস
পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : লড়াইয়ে এ যাবৎ তৃণমূলের কাছে বিজেপি হারছে। বিধানসভার ভোট প্রচারে প্রায় ‘ডেইলি প্যাসেঞ্জারি’ করেও বিজেপিকে তেমন

বাম আমলে হয় নি, কবে হবে হাওড়ার কুলিয়া সেতু
মুহাম্মদ রাকিব, উলুবেড়িয়া: জমি জরিপ থেকে শুরু করে মাটি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হয়ে গেছে। কুলিয়া সেতুর কাজ দ্রুত শুরু করার জন্য এবার পূর্ত দফতরের মন্ত্রী মলয় ঘটকের কাছে প্রস্তাব রাখলেন আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল। হাওড়ার মূল ভূখন্ড থেকে আমতা বিধানসভা এলাকার দীপাঞ্চল ঘোড়াবেড়িয়া চিতনান ও ভাটোরা গ্রাম পঞ্চায়েতকে যুক্ত করার জন্য বহু বছর ধরে মানুষজন দাবি জানিয়ে আসছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এলাকাবাসীর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করেনl রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত সেতুর অনুমোদন দেওয়া হয়। আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল বলেন কুলিয়া সেতুর কাজ দ্রুত শুরু করার জন্য মন্ত্রীকে বলেছি। কারন এই সেতু সম্পন্ন হলে প্রায় দীপাঞ্চলের ৬০ হাজার মানুষ উপকৃত হবে। একটা সময় রাজনৈতিক নেতাদের মুখে শুধু প্রতিশ্রুতিই শুনেছে হাওড়ার দ্বীপাঞ্চল ভাটোরা ও ঘোড়াবেড়িয়া চিতনানের বাসিন্দারা। বর্তমান তৃনমূল সরকারের উদ্যেগে হাওড়ার দ্বীপাঞ্চল ভাটোরাকে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে জোড়ার জন্য সেতু নির্মানের অনুমোদন হয়। সেতুটি নির্মাণের জন্য রাজ্য সরকার অর্থ বরাদ্দ করে। হাওড়ার দ্বীপাঞ্চল বলতে মূলত আমতা ২ নম্বর ব্লকের ভাটোরা ও ঘোড়াবেড়িয়া-চিতনান গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাকে বোঝায়। কলকাতা থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান দ্বীপাঞ্চলের। বর্তমানে প্রায় ষাট হাজার লোকের বসবাস। দ্বীপটি রূপনারায়ণ ও মুন্ডেশ্বরী নদী দ্বারা বেষ্টিত। ফলে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে এখানকার বাসিন্দাদের যোগাযোগের মাধ্যম এক সময় ছিল নৌকা। তারপর এইখানে তৈরি বাঁশের সাঁকো। সেই বাঁশের সাঁকো দিয়েই নদী পারাপার করতে হয় দীপাঞ্চলের মানুষদের। আবার ফি বছর বন্যার সময় জলের তোড়ে ভেঙে যায় এই বাঁশের সেতু। যাতায়াতের ক্ষেত্রে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় এই দীপাঞ্চলের বাসিন্দাদের। যোগাযোগ ব্যবস্হার এই কঠিন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দ্বীপাঞ্চলের বাসিন্দারা মুন্ডেশ্বরী নদীর উপর একটি পাকা সেতুর দাবি করে আসছিলেন বহু বছর ধরে। ২০০৬ সালে তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকারের সময় কুলিয়া সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন হয়েছিল। তারপর মুন্ডেশ্বরী নদী দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল। তারপর বেশ কয়েকবার নতুন করে ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন হলেও কাজ এগোয়নি বিন্দু মাত্র। অবশেষে তৃনমূল সরকার সেতু তৈরির অনুমোদন দেয়।

ডালখোলা বাইপাস কবে থেকে খুলতে পারে?
পুবের কলম প্রতিবেদক, রায়গঞ্জ: উত্তর দিনাজপুর জেলার ডালখোলা বাইপাস খুলতে চলেছে আগামী ২৬ জানুয়ারির মধ্যেই। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে এমনই জানালেন বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার। যদিও তার এই বক্তব্য নিয়ে তৃণমূল বিজেপির তরজা তুঙ্গে ওঠে এদিন। বাসুদেব সরকার বলেন রাজ্য সরকারের জমি অধিগ্রহণ নীতি ভুল থাকায় এই বাইপাসের কাজ থমকে ছিল। এরপর করোনা পরিস্থিতিতে কাজ আরও কিছুটা পিছিয়ে যায়। কিন্তু রায়গঞ্জের সাংসদের প্রয়াসে আগামী ২৬ জানুয়ারির আগে এই বাইপাস খুলে দেওয়া হবে। সমস্ত জটিলতা কাটিয়ে দিয়েছে বিজেপি।

নন্দীগ্রাম দিবসে শুভেন্দুকে আক্রমণ তৃণমুলের
পুবের কলম প্রতিবেদক, নন্দীগ্রাম: ১০ নভেম্বর নন্দীগ্রামে সূর্যোদয় ভূমি উচ্ছেদ কমিটির উদ্যোগে শহীদদের শ্রদ্ধা জানানো মঞ্চ থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপির বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীকে নজিরবিহীনভাবে আক্রমণ করল জেলা নেতৃত্ব থেকে রাজ্য নেতৃত্বরা। বুধবার নন্দীগ্রামে গোকুলনগর করপল্লীতে ভূমি উচ্ছেদ কমিটির ডাকে শহীদ স্মরণে অনুষ্ঠানরে ডাক দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সরকারের মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি, তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুনাল ঘোষ, রাজ্য নেতৃত্ব জয়া দত্ত, দোলা সেন, শেখ সুফিয়ান সহ তৃণমূলের একঝাঁক নেতৃত্ব। এদিন মঞ্চ থেকে একের পর এক নেতৃত্বরা শুভেন্দু অধিকারীকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন। মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি বলেন “ক্ষমতার ব্যবহার করে অনেকে অনেক দুর্নীতি করেছেন। আগামী এক মাসের মধ্যে লালবাতি গাড়ি থাকবে না। বিরোধী দলনেতা পদও থাকবে না”। রাজ্য নেতৃত্ব জয়া দত্ত বলেন “অনেকে ভাবতেন বিজেপি হয়তো ক্ষমতায় চলে আসবে, নির্বাচনের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এতবার বাংলায় এসেছেন। মোদিবাবু বুঝে গিয়েছিলেন ২০২৪ সালে ক্ষমতা দখল করতে পারে বাংলার বাঘিনী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আরো কটাক্ষ করে বলেন শুভেন্দু অধিকারীর নাম নিতে আমাদের ঘৃনা লাগে। বেঈমান গাদ্দার বলে কটাক্ষ করেন তিনি। যদি লজ্জা থাকে নন্দীগ্রামে ঢুকবে না। লোডশেডিং করে গাদ্দারি করেছে জিতেছেন বলেও দাবি করা হয়। যদি ক্ষমতা থাকে লড়াইয়ের মাঠে দেখা হবে অবশ্যই দেখা হবে শুভেন্দু অধিকারী কে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছি বলে তিনি জানান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি হুঁশিয়ারি দেন, দু’ মিনিট সময় লাগবে বিরোধীদের নন্দীগ্রাম থেকে এলাকাছাড়া করতে বলে তাঁর মন্তব্য। এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুনাল ঘোষ বলেন “শুভেন্দু অধিকারী শহীদদের রক্ত নিয়ে খেলেছে। শুভেন্দু অধিকারীকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে নন্দীগ্রাম থেকে বের করে দেব বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দেন। নন্দীগ্রামে মানুষের সঙ্গে অধিকারী পরিবারের কোনো সম্পর্ক নেই বলে তিনি মন্তব্য করেন।

জানুন কেন ভোটে এমন ফল হল বিজেপির
পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বাংলাদেশের হিংসাকে ভোট ব্যাঙ্ক হিসাবে কাজে লাগাতে চেয়েছিল বিজেপি। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী নিজেই বলেছিলেন বাংলাদেশের

রুখতে হবে ভোট ভাগাভাগি,গোয়ায় বিজেপি বিরোধী দলগুলির সঙ্গে জোট বেঁধে লড়ার বার্তা মমতার
পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : শুক্রবারই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে গোয়ায় যাননি। এক কদম এগিয়ে শনিবার মমতা জানালেন,

রায়গঞ্জে সবুজ আবির খেলা, উত্তর দিনাজপুরের সব বিধানসভা হাত ছাড়া বিজেপির
অপরাজিতা জোয়ারদার, রায়গঞ্জ: বিজেপির জেলা কমিটির কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া, প্রকাশ্যে বিজেপি দলের সাংসদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ, এমনকি দলের শোকজ এর জবাব না দেওয়া এই সব কাজের মধ্যেই দলবদলের রাজনৈতিক জল্পনা চলছিল দীর্ঘদিন থেকেই। অবশেষে সমস্ত জল্পনার অবসান করে বুধবার কলকাতায় তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাত থেকে দলীয় পতাকা তুলে নিলেন বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী। এই খবর ছড়িয়ে পরতেই রায়গঞ্জে বিধায়কের দলীয় কার্যালয়ের সামনে সবুজ আবীর খেলায় মেতে ওঠেন বিধায়কের সমর্থকরা। জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কানাইয়া লাল আগরওয়াল বলেন, জেলায় দল আরও শক্তিশালী হল। এই জেলায় বিজেপির আর অস্তিত্ব থাকল না। ২০২১ সালে উত্তর দিনাজপুর জেলার ৯ টি বিধানসভা কেন্দ্র গুলির মধ্যে ৭ টি তে জয়লাভ করে তৃণমূল কংগ্রেস। কালিয়াগঞ্জ ও রায়গঞ্জ বিধানসভা টি তে জয়লাভ করে বিজেপি। যদিও সম্প্রতি কলকাতায় গিয়ে দলবদল করে তৃণমূল কংগ্রেস দলে যোগদেন কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক সৌমেন রায়। এবার রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়কও তৃণমূল কংগ্রেসে চলে আসায় জেলার ৯ টি বিধানসভা কেন্দ্রই তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে এল। বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে ভোটে দাঁড়িয়ে জয়লাভ করেন কৃষ্ণ কল্যানী। কিন্তু দলে থেকে কাজ করতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছিল তাকে বলে অভিযোগ। এমনকি ভোটে হারাতে বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী ষড়যন্ত্র করেছেন এই অভিযোগও তোলেন তিনি। যদিও রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীকে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,” কৃষ্ণবাবুর সঙ্গে কেউ ষড়যন্ত্র করেন নি। উনি তৃণমূলে যাবেন ঠিক করেই নিয়েছিলেন। উনি রায়গঞ্জবাসীর সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করলেন।

উত্তরপ্রদেশের ভাঙন কংগ্রেসে, মমতার উপস্থিতিতে তৃণমূলে যোগ দিলেন দুই নেতা
পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : সামনে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন ২০২৪ এ লোকসভা। সব রাজনৌতিক দলরে জন্যেই ঘর গোছানোর এটা আদর্শ

তৃনমূলের ঝাণ্ডা ধরলে হাত কেটে নেওয়ার হুমকি জঙ্গলমহলের মাওবাদী পোষ্টারে
পুবের কলম প্রতিবেদক, মেদিনীপুর: ফের মাওবাদী নামাঙ্কিত পোষ্টার উদ্ধার হল জঙ্গলমহলে। এবার ঘটনাটি ঘটেছে গোয়ালতোড়ের সারবত এলাকায়। সাদা কাগজে লাল কালিতে লেখা তিনটি পোষ্টার পাওয়া গিয়েছে। যেখানে স্থানীয় তৃনমূল নেতা অরুন পানের বিরুদ্ধে মাথা নিয়ে নেওয়ার হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি তৃনমূলের ঝাণ্ডা ধরলে হাত কেটে নেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে। এদিন সকালে ওই এলাকায় স্থানীয় মানুষজন পোষ্টারগুলি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। যদিও এই ঘটনা স্থানীয় কোনও দুষ্কৃতিদের কাজ বলেই সন্দেহ করছে পুলিশ। একইভাবে জেলা তৃনমূল কংগ্রেস সভাপতি সুজয় হাজরাও বলেছেন, মমতা বন্দোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে জঙ্গলমহলে মাওবাদী বলে কিছু নেই। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত উন্নয়ন কর্মসূচীতে জঙ্গলমহলের সমস্ত মানুষই সামিল হয়েছেন। এটা সহ্য হচ্ছে না বিজেপির। বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতিরাই রাতের অন্ধকারে মাওবাদীদের নামে ওই পোষ্টারিং করেছে বলেও সরাসরি অভিযোগ করেছেন তিনি।উল্লেখ করা যেতে পারে সম্প্রতি মাওবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার অভিযোগে টিপু সুলতান নামে এক যুবককে ঝাড়গ্রামে গ্রেফতার করা হয়েছে। আবার পুজোর আগে খোদ মেদিনীপুর শহরেই মাওবাদী নামাঙ্কিত পোষ্টার পড়েছিল। তার আগেও জঙ্গলমহলের একাধিক জায়গায় এধরনের পোষ্টারিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেনে পুলিশ সুপার দীনেশ কুমারও বলেছেন, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে এগুলি স্থানীয় কোনও দুষ্কৃতিদের কাজ। পুলিশকর্তাদেরও অনেকেই মনে করছেন যে ব্যক্তিগত বিরোধ থেকেই এধরনের পোষ্টারিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। এবার গোয়ালতোড়ে যার বিরুদ্ধে পোষ্টার পড়েছে সেই তৃনমূল নেতা অরুন পান বলেছেন, বর্তমানে মাওবাদী বলে কিছু নেই। মাওবাদীরা মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত প্যাকেজ নিয়ে আগেই আত্মসমর্পন করেছেন। তার সঙ্গে কারও কোন বিরোধও নেই। গত বিধানসভা নির্বাচনে এখানে বিজেপিও ধরাশায়ী হয়েছে। সেই আক্রোশে বিজেপিই এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলেই মনে করেন তিনি। পোষ্টারিংয়ের ঘটনার পর এদিন তিনি নিজেও ওই এলাকা ঘুরে এসেছেন বলে জানিয়েছেন।