১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১০ হাজার উইঘুর মুসলিমকে কানাডায় পুনর্বাসন,বিল পাস করল ট্রুডো সরকার

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, সোমবার
  • / 19

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: চিনের জিনজিয়াং প্রদেশে চরম দমনপীড়নের শিকার সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের ব্যাপারে ঐতিহাসিক একটি বিল পাস করেছে কানাডা সরকার। এর বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে বেজিং।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার সম্প্রতি এম-৬২ নামক একটি বিল পাস করে। বিল অনুযায়ী, মূলত জিনজিয়াং থেকে দেশটিতে পালিয়ে যাওয়া ১০ হাজার উইঘুর মুসলিমকে কানাডায় পুনর্বাসন করা হবে। আগামী দুই বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের মধ্যে তাদের পুনর্বাসন করা হবে।

দ্য জেনেভা ডেইলির বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১ জানুয়ারি কানাডার পার্লামেন্ট হাউস অব কমন্সে বিলটি ৩২২-০ ভোটে পাস হয়।

এতে বলা হয়,‘উইঘুররা চীনে ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় চাপ ও ভয়ভীতির সম্মুখীন হয়। কারণ সেখানে তাদেরনির্বিচার আটক, শিশুদের তাদের মা, বাবার কাছ থেকে ব্যাপকভাবে বিচ্ছিন্নকরণ, জোরপূর্বক বন্ধ্যত্বকরণ, শ্রমে বাধ্যকরা, নির্যাতন এবং অন্যান্য নৃশংসতার গুরুতর ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়।’

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

১০ হাজার উইঘুর মুসলিমকে কানাডায় পুনর্বাসন,বিল পাস করল ট্রুডো সরকার

আপডেট : ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, সোমবার

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: চিনের জিনজিয়াং প্রদেশে চরম দমনপীড়নের শিকার সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের ব্যাপারে ঐতিহাসিক একটি বিল পাস করেছে কানাডা সরকার। এর বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে বেজিং।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার সম্প্রতি এম-৬২ নামক একটি বিল পাস করে। বিল অনুযায়ী, মূলত জিনজিয়াং থেকে দেশটিতে পালিয়ে যাওয়া ১০ হাজার উইঘুর মুসলিমকে কানাডায় পুনর্বাসন করা হবে। আগামী দুই বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের মধ্যে তাদের পুনর্বাসন করা হবে।

দ্য জেনেভা ডেইলির বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১ জানুয়ারি কানাডার পার্লামেন্ট হাউস অব কমন্সে বিলটি ৩২২-০ ভোটে পাস হয়।

এতে বলা হয়,‘উইঘুররা চীনে ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় চাপ ও ভয়ভীতির সম্মুখীন হয়। কারণ সেখানে তাদেরনির্বিচার আটক, শিশুদের তাদের মা, বাবার কাছ থেকে ব্যাপকভাবে বিচ্ছিন্নকরণ, জোরপূর্বক বন্ধ্যত্বকরণ, শ্রমে বাধ্যকরা, নির্যাতন এবং অন্যান্য নৃশংসতার গুরুতর ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়।’