০৪ মে ২০২৫, রবিবার, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানে তেলের অভাবে বন্ধ ট্রেন পরিষেবা, মানতে নারাজ রেল কর্তৃপক্ষ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২, শুক্রবার
  • / 17

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: এবার শ্রীলঙ্কার পথে হাঁটছে পাকিস্তান। বেশ কয়েক মাস ধরে অর্থনৈতিক ভাবে বিপর্যস্ত পাকিস্তানের জনজীবন। দুর্নীতি, অর্থনৈতিক অব্যবস্থায় পাকিস্তান কার্যত ব্যর্থ রাষ্ট্র। জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের অভাব দেখা দিয়েছে দেশজুড়ে। এমত অবস্থায় তেলের অভাবে থমকে গেছে পাকিস্তানের ট্রেন পরিষেবা এমনটাই সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, শুধু তেলের অভাবের কারণে না, একাধিক কারণের জন্য এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে পাকিস্তান প্রশাসন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভয়াবহ বন্যার মার। গত কয়েক সপ্তাহে দেশজুড়ে আসা প্রবল বন্যায় জোর ধাক্কা খেয়েছে ‘পাকিস্তান রেল’। যাত্রীর অভাবে আয় ধাক্কা খেয়েছে। প্রতিমাসে আয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, তা কিছুতেই পূরণ হচ্ছে না।

সূত্রের খবর, গত মঙ্গলবার পর্যন্তও লাহোরের ইঞ্জিন শেডে মাত্র ৯০ হাজার লিটার ডিজেল ছিল। তবে ফয়সলাবাদ স্টেশনে এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, মাত্র একদিনের চলার মতো ডিজেল রয়েছে।

তবে একথা মানতে নারাজ রেল কর্তৃপক্ষ। তাদের কথা অনুযায়ী, তাদের কাছে পর্যাপ্ত তেল রয়েছে, আর প্রয়োজন হলে বেসরকারি সংস্থা থেকে তেল কেনা হচ্ছে। তবে প্রশ্ন হল সরকারের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে তেল থাকলে তাহলে বেসরকারি সংস্থার কাছে কেনো তেল কিনতে হচ্ছে?

Copyright © 2025 Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাকিস্তানে তেলের অভাবে বন্ধ ট্রেন পরিষেবা, মানতে নারাজ রেল কর্তৃপক্ষ

আপডেট : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: এবার শ্রীলঙ্কার পথে হাঁটছে পাকিস্তান। বেশ কয়েক মাস ধরে অর্থনৈতিক ভাবে বিপর্যস্ত পাকিস্তানের জনজীবন। দুর্নীতি, অর্থনৈতিক অব্যবস্থায় পাকিস্তান কার্যত ব্যর্থ রাষ্ট্র। জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের অভাব দেখা দিয়েছে দেশজুড়ে। এমত অবস্থায় তেলের অভাবে থমকে গেছে পাকিস্তানের ট্রেন পরিষেবা এমনটাই সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, শুধু তেলের অভাবের কারণে না, একাধিক কারণের জন্য এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে পাকিস্তান প্রশাসন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভয়াবহ বন্যার মার। গত কয়েক সপ্তাহে দেশজুড়ে আসা প্রবল বন্যায় জোর ধাক্কা খেয়েছে ‘পাকিস্তান রেল’। যাত্রীর অভাবে আয় ধাক্কা খেয়েছে। প্রতিমাসে আয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, তা কিছুতেই পূরণ হচ্ছে না।

সূত্রের খবর, গত মঙ্গলবার পর্যন্তও লাহোরের ইঞ্জিন শেডে মাত্র ৯০ হাজার লিটার ডিজেল ছিল। তবে ফয়সলাবাদ স্টেশনে এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, মাত্র একদিনের চলার মতো ডিজেল রয়েছে।

তবে একথা মানতে নারাজ রেল কর্তৃপক্ষ। তাদের কথা অনুযায়ী, তাদের কাছে পর্যাপ্ত তেল রয়েছে, আর প্রয়োজন হলে বেসরকারি সংস্থা থেকে তেল কেনা হচ্ছে। তবে প্রশ্ন হল সরকারের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে তেল থাকলে তাহলে বেসরকারি সংস্থার কাছে কেনো তেল কিনতে হচ্ছে?