২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন সরকারকে অস্ত্র পাঠাতে সম্মত ২৫ দেশ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২, রবিবার
  • / 7

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : ইউক্রেন দখলে রাশিয়ার হামলা জারি। রবিবার সকালেও দেশটিতে জোরদার হামলা করেছে রাশিয়ান বাহিনী। এরই মাঝে ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা দিতে একমত হয়েছে ব্রিটেনসহ ২৫টি দেশ। পশ্চিমা মিত্র কয়েকটি দেশ ইতিমধ্যেই ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে তারা ৩৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র পাঠাচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে জ্যাভলিন অ্যান্টিট্যাঙ্ক মিসাইল অ্যান্টিএয়ারক্রাফট সিস্টেম এবং বডি আর্মার। জার্মান সরকার বলছে তারা জরুরি ভিত্তিতে ইউক্রেনকে এক হাজার অ্যান্টিট্যাঙ্ক গ্রেনেড লঞ্চার এবং ৫০০টি স্টিংগার সারফেস টু এয়ার মিসাইল সরবরাহ করবে। অন্যদিকে নেদারল্যান্ডসও ৫০টি পানজারফাস্ট ৩ অ্যান্টিট্যাঙ্ক অস্ত্র সরবরাহের ঘোষণা করেছে। এর আগে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে যেকোনও জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় আরও বেশি বাহিনী মোতায়েনের ঘোষণা দেয়। কিয়েভের মেয়র বলেছেন কাউকে রাস্তায় দেখা গেলে তাকে রাশিয়ান চর হিসাবে বিবেচনা করা হবে। বিপুল সংখ্যক মানুষ ইউক্রেন থেকে প্রতিবেশী দেশ পোল্যান্ড এবং মলদোভায় পালিয়ে যাচ্ছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইউক্রেন সরকারকে অস্ত্র পাঠাতে সম্মত ২৫ দেশ

আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : ইউক্রেন দখলে রাশিয়ার হামলা জারি। রবিবার সকালেও দেশটিতে জোরদার হামলা করেছে রাশিয়ান বাহিনী। এরই মাঝে ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা দিতে একমত হয়েছে ব্রিটেনসহ ২৫টি দেশ। পশ্চিমা মিত্র কয়েকটি দেশ ইতিমধ্যেই ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে তারা ৩৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র পাঠাচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে জ্যাভলিন অ্যান্টিট্যাঙ্ক মিসাইল অ্যান্টিএয়ারক্রাফট সিস্টেম এবং বডি আর্মার। জার্মান সরকার বলছে তারা জরুরি ভিত্তিতে ইউক্রেনকে এক হাজার অ্যান্টিট্যাঙ্ক গ্রেনেড লঞ্চার এবং ৫০০টি স্টিংগার সারফেস টু এয়ার মিসাইল সরবরাহ করবে। অন্যদিকে নেদারল্যান্ডসও ৫০টি পানজারফাস্ট ৩ অ্যান্টিট্যাঙ্ক অস্ত্র সরবরাহের ঘোষণা করেছে। এর আগে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে যেকোনও জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় আরও বেশি বাহিনী মোতায়েনের ঘোষণা দেয়। কিয়েভের মেয়র বলেছেন কাউকে রাস্তায় দেখা গেলে তাকে রাশিয়ান চর হিসাবে বিবেচনা করা হবে। বিপুল সংখ্যক মানুষ ইউক্রেন থেকে প্রতিবেশী দেশ পোল্যান্ড এবং মলদোভায় পালিয়ে যাচ্ছে।