১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতীয় গ্রিন হাইড্রোজেন মিশনে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৬ জানুয়ারী ২০২৩, শুক্রবার
  • / 10

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় গ্রিন হাইড্রোজেন মিশনের প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গ্রিন হাইড্রোজেন জলের তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরিবেশ-বান্ধব উপায়ে তৈরি করা হয়। ব্যাপক উৎপাদনে সক্ষম হলে এটি জ্বালানি রূপে ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

এই প্রকল্পের জন্য প্রাথমিক ব্যয়বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৯,৭৪৪ কোটি টাকা। মিশনের আওতায় বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচি রূপায়ণের রূপরেখা তৈরি করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রকের। মিশনের কর্মসূচি রূপায়িত হলে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদনের পরিমাণ বছরে ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনের মতো বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

 

৬ লক্ষেরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এই প্রকল্প রূপায়ণের সুবাদে। শুধু তাই নয়, জীবাশ্ম জ্বালানির আমদানি খাতে সাশ্রয় ঘটবে ১ লক্ষ কোটি টাকার মতো। বাতাসে দূষিত গ্যাস নির্গমনের মাত্রা হ্রাস পাবে বছরে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মেট্রিক টন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জাতীয় গ্রিন হাইড্রোজেন মিশনে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

আপডেট : ৬ জানুয়ারী ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় গ্রিন হাইড্রোজেন মিশনের প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গ্রিন হাইড্রোজেন জলের তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরিবেশ-বান্ধব উপায়ে তৈরি করা হয়। ব্যাপক উৎপাদনে সক্ষম হলে এটি জ্বালানি রূপে ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

এই প্রকল্পের জন্য প্রাথমিক ব্যয়বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৯,৭৪৪ কোটি টাকা। মিশনের আওতায় বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচি রূপায়ণের রূপরেখা তৈরি করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রকের। মিশনের কর্মসূচি রূপায়িত হলে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদনের পরিমাণ বছরে ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনের মতো বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

 

৬ লক্ষেরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এই প্রকল্প রূপায়ণের সুবাদে। শুধু তাই নয়, জীবাশ্ম জ্বালানির আমদানি খাতে সাশ্রয় ঘটবে ১ লক্ষ কোটি টাকার মতো। বাতাসে দূষিত গ্যাস নির্গমনের মাত্রা হ্রাস পাবে বছরে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মেট্রিক টন।