১৩ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৩০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিনপন্থি খলিলকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়নের রায়

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১২ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার
  • / 15

পুবের কলম, ওয়েব ডেস্ক:  যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি ফিলিস্তিনপন্থি একটি বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মাহমুদ খলিলকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কারে সম্মতি দিয়েছে মার্কিন একটি আদালত।

 

শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা ইমিগ্রেশন আদালতের বিচারক জেমি কোমান্স এ রায় দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদনের জন্য খলিলের আইনজীবিদের আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন এই বিচারক। এ সময় কোমান্স হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, সময়মতো আবেদন জমা না দিলে খলিলকে সিরিয়া বা আলজেরিয়ায় বিতাড়িত করা হবে।

 

গাজায় ইসরায়েলের নৃসংশতার বিরুদ্ধে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে গত বছর আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছিলেন মাহমুদ খলিল। গ্রিনকার্ড থাকা সত্ত্বেও চলতি বছরের ৮ মার্চ তাকে গ্রেফতার করে লুইজিয়ানার একটি কারাগারে আটক করে রাখা হয়।

 

যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্ত খলিল কখনোই কোনো অপরাধে অভিযুক্ত হননি। আটক অবস্থা থেকে লেখা এক চিঠিতে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে কথা বলার কারণেই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ফিলিস্তিনপন্থি খলিলকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়নের রায়

আপডেট : ১২ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম, ওয়েব ডেস্ক:  যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি ফিলিস্তিনপন্থি একটি বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মাহমুদ খলিলকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কারে সম্মতি দিয়েছে মার্কিন একটি আদালত।

 

শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা ইমিগ্রেশন আদালতের বিচারক জেমি কোমান্স এ রায় দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদনের জন্য খলিলের আইনজীবিদের আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন এই বিচারক। এ সময় কোমান্স হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, সময়মতো আবেদন জমা না দিলে খলিলকে সিরিয়া বা আলজেরিয়ায় বিতাড়িত করা হবে।

 

গাজায় ইসরায়েলের নৃসংশতার বিরুদ্ধে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে গত বছর আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছিলেন মাহমুদ খলিল। গ্রিনকার্ড থাকা সত্ত্বেও চলতি বছরের ৮ মার্চ তাকে গ্রেফতার করে লুইজিয়ানার একটি কারাগারে আটক করে রাখা হয়।

 

যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্ত খলিল কখনোই কোনো অপরাধে অভিযুক্ত হননি। আটক অবস্থা থেকে লেখা এক চিঠিতে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে কথা বলার কারণেই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।